Seo Services

মেঠো ইঁদুর ও শহুরে ইঁদুর কাহিনী?

4:44 AM
urban-rats


একবার এক গণ্যমান্য শহুরে ইঁদুর এল এক সাধারণ মেঠো ইঁদুরের কাছে। মেঠো ইঁদুর বাস করত এক মাঠে। সে তার অতিথিকে খেতে দিল যা তার ছিল-- মটর ও গমের দানা।

গণ্যমান্য ইঁদুর একটু খুঁটে খেয়ে বলল, “তোমার খাবার এতই অপুষ্টিকর বলেই তুমি এমন রোগা। এসো, আমার কাছে, দেখো কীভাবে আমরা থাকি।”

তখন মেঠো ইঁদুর চলল শহুরে ইঁদুরের কাছে। রাতের জন্য তারা মেঝের নিচে অপেক্ষা করল। লোকেরা এসে খেয়ে চলে গেল। তখন শহুরে ইঁদুর তার অতিথিকে খাবার ঘরে নিয়ে চলল এক গর্ত দিয়ে। তারা দুজনেই চড়ে বসল টেবিলের উপর। সাধারণ মেঠো ইঁদুর জীবনে কখনও এমন ভালো খাবার চোখেও দেখেনি।

সে বলল, “তুমি ঠিক বলেছ, আমাদের জীবন খুবই খারাপ। আমিও শহরে বাস করতে চলে আসব।”

একথা বলতে না বলতেই টেবিল কেঁপে উঠল। আর দরজা দিয়ে মোমবাতি হাতে নিয়ে ইঁদুর ধরতে লোক ঢুকল ঘরে। তারা কোনোক্রমে গর্তে ঢুকে নিজেদের বাঁচাতে পেরেছিল।

“না!” বলল মেঠো ইঁদুর, “এর চেয়ে আমার মাঠে বাস ঢের ভালো। সেখানে এমন মিষ্টি খাবার নেই ঠিকই, তবে এমন ভয়ের কোনো কারণও নেই।” তখন শহরে ইদুর বলল কুড়ে ঘড়ে থাকো তুমি,বুঝবে কী করে বল এই শহরে থাকার মর্ম।
মেঠো ইঁদুর ও শহুরে ইঁদুর কাহিনী? মেঠো ইঁদুর ও শহুরে ইঁদুর কাহিনী? Reviewed by Unknown on 4:44 AM Rating: 5

হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখার মন্ত্র জেনে নিন ?

4:16 AM
know-the


আমার হার্ট, তোমার হার্ট

হৃদযন্ত্র(হার্ট) হচ্ছে আমাদের দেহের চালক। এটি যতক্ষণ সুস্থভাবে সচল থাকবে, আমরাও ভালো থাকব।


হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে আমাদের যা করতে হবে:

হাসি 
•    দিনে ১৫ মিনিট প্রাণখোলা হাসি
•    অনাবিল হাসি হার্টের জন্য খুবই উপকারী
•    হাসি মানুষের রক্তনালীতে রক্ত চলাচলকে কার্যকর রাখতেও সহায়তা করে।

স্বাস্থ্যসম্মত খাবার
•    অতিরিক্ত তেল মশলায় রান্না করা খাবার কম খান
•    মাছ বেশি খেতে সমস্যা নেই তবে মাংস পরিমিত
•    প্রতিদিনের খাবারে বেশি করে সবজি ও ফল রাখুন
•    প্রাণীজ তেল এড়িয়ে চলুন

ওজন নিয়ন্ত্রণ
•    সপ্তাহে কমপক্ষে ৫ দিন অন্তত ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করতে হবে
•    ধূমপান ও  নেশাজাতীয় দ্রব্য হার্টের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
•    যদি কেউ ধূমপায়ী হয়, অ্যালকোহল পান করে কিংবা নিষিদ্ধ ড্রাগ নেয় তাহলে তার হার্টের অতিরিক্ত পরিশ্রম হয়
•    অধিক পরিশ্রম করলে আমরা যেমন পরিশ্রান্ত হয়ে পড়ি, তেমনি হার্টও ক্লান্ত হয়ে যায়
•    যার পরিণাম ধীরে ধীরে মৃত্যু
•    জীবনযাপনে চাই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি
•    দুঃশ্চিন্তা, হতাশা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন
•    দুঃশ্চিন্তা হার্টের জন্য মারাত্মক।


হার্ট ভালো রাখতে, মন ভালো থাকাও জরুরি। ভালোবাসুন চারপাশের সাবাইকে, চেষ্টা করুন ভালো কাজে সম্পৃক্ততা বাড়াতে। মন এমনিতেই ভালো থাকবে, সঙ্গে হার্টও। আর জীবন সঙ্গীর সাথে ভালো ব্যবহার করুন,তাতে করে নিজের মন ও হার্ট ভালো থাকবে।

হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখার মন্ত্র জেনে নিন ? হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখার মন্ত্র জেনে নিন ?   Reviewed by Unknown on 4:16 AM Rating: 5

পানি পানও ক্ষতিকর! কী জানতে হলে চোখ রাখুন?

4:00 AM
know


পানি পান

পানি ছাড়া বেঁচে থাকা ‍অসম্ভব। তারপরও পানি পান কেন ক্ষতিকর হবে?


সেদিন আরিয়ান বলেছিলেন প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তিনি ২ লিটার পানি পান করেন। এটা কি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?

বিশেজ্ঞরা বলেন, পানি আমাদের শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে, পেট পরিষ্কার রাখে, শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দেয়। তবে অতিরিক্ত পানি পানে আমাদের শরীরের ভালোর পরিবর্তে ক্ষতিই হয় বেশি।

•    অতিরিক্ত পানি পান করলে কিডনির ওপর চাপ পড়ে
•    ফলে কিডনির কার্যক্ষমতা দ্রুত কমতে থাকে
•    অত্যাধিক পানি পান করলে আমাদের রক্তে পানির মাত্রা বৃদ্ধি হতে পারে
•    হৃদপিণ্ডের কাজ হলো সারা শরীরে রক্ত পাম্প করা
•    রক্তের পরিমাণ বেশি হলে হৃদপিণ্ডের ওপরও চাপ পড়ে
•    শরীরে পটাসিয়াম মাত্রা কম হয়ে যায়
•    এই পরিস্থিতিতে বুকে ব্যাথা, মেজাজ খিটখিটে হতে পারে।


তাহলে কতটুকু পানি পান করতে হবে তাই তো ভাবছেন? সুস্থ থাকতে প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস বা দুই লিটার পানি পান করাই যথেষ্ট। তবে অতিরিক্ত গরম থেকে এসেই পানি পান করা যাবে না। তাহলে শরীরের ক্ষতি হবে
পানি পানও ক্ষতিকর! কী জানতে হলে চোখ রাখুন? পানি পানও ক্ষতিকর! কী জানতে হলে চোখ রাখুন? Reviewed by Unknown on 4:00 AM Rating: 5

ডাবের পানি পানে...কী উপকারিতা জেনে নিন?

3:42 AM


নিয়মিত ডাবের পানি পানে...

বেশ গরম পড়ছে, বাইরে বের হলে আমরা প্রায়ই গরমে তেষ্টা মেটাতে ডাবের পানি পান করি। শুধু গরমে না, সারা বছরই পান করা উচিত স্বাস্থ্যকর ডাবের পানি।

কারণ এতে রয়েছে,  অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও জিংক। এগুলো আমাদের সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। ডাবের পানি নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে।

নিয়মিত ডাবের পানি পানে...

•    ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির ঘাটতি দূর করে ভারসাম্য বজায় রাখে
•    রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কম থাকে। ফলে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
•    ত্বকের তৈলাক্তভাব, ব্রণ, রোদে পোড়া দাগ দূর হয়
•    শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়
•    অ্যান্টিএজিং উপাদান থাকায় শরীরের কোষকে বুড়িয়ে যেতে দেয় না। তাই সহজে
•    বয়সের ছাপ পড়ে না, তারুণ্য ধরে রাখে
•    ক্লান্তি দূর করে, কর্মশক্তিও বাড়াতে সাহায্য করে
•    হজম ক্ষমতা বাড়ায়, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে
•    ইউরিন ইনফেকশন দূর করে।
water


সকালে খালি পেটে, ভারি কাজের আগে ও পরে,  খাওয়ার আগে-পরে মোট কথা দিনের যেকোনো সময়ই পান করতে পারেন পুষ্টিকর এই পানীয়। আর এই পানি দিয়ে মুখ ধুলে , ত্বক উজ্জ্বল হয় ,এই পানির উপকারিতার বিকল্প নায়।



ডাবের পানি পানে...কী উপকারিতা জেনে নিন? ডাবের পানি পানে...কী উপকারিতা জেনে নিন?     Reviewed by Unknown on 3:42 AM Rating: 5

সঙ্গীর জন্মদিনে কি করবেন তা জেনে নিন?

4:26 AM
patners birthday

সঙ্গীর জন্মদিনে

প্রিয় মানুষটির জন্ম হয়েছিলো বলেই তো, শতকোটি মানুষের মধ্যে থেকে খুঁজে পেলেন মনের মানুষ। এই দিনটি এজন্য অনেক বেশি স্পেশাল। কারণ সঙ্গী যে আপনার কাছে কতটা স্পেশাল এটা বোঝানোর সুযোগ এই দিন। যে জন্য অপেক্ষা করতে হয় পুরো ৩৬৫ দিন।

মাত্র ক’দিন পরেই  রাজন জন্মদিন। তার নতুন বউ সুরাইয়া বেশ চিন্তিত, কী করলে রায়হানকে চমকে দিতে পারেন!

ভালোবাসার মানুষটির জন্য কিছু করতে সব সময়ই আমাদের ভালো লাগে। আর তার জন্মদিনটিকে সাধারণ থেকে অসাধারণ করার কোনো সুযোগই হাতছাড়া করতে চাই না আমরা। তাহলে জেনে নিন কী কী করা যায়:

ভিডিও
তার সঙ্গে শুরু থেকে দেখা হওয়া, সুন্দর মূহুর্তগুলো দিয়ে সাজাতে পারেন সুন্দর একটি বার্থডে উইশ। শেয়ার করুন  স্যোশাল মিডিয়াগুলোতে, তাকে ট্যাগ করতে ভুলবেন না যেন।

অ্যালার্ম 
প্রতিদিন সকালে জাগতে একই অ্যালার্ম দিয়ে রাখি, বিশেষ দিনের সকালটা শুরু হতে পারে জন্মদিনের শুভেচ্ছায়, এটা আপনিই সেট করে রাখুন আগের রাতে, সঙ্গীকে না জানিয়ে।

একটু চেঞ্জ
ঘরে উৎসবের আবহ আনতে ডেকোরেশন করুন। জন্মদিনে সবাই একটু রোমান্টিক মুডে থাকেন, তাই মোমের আলো, পছন্দের ফুল দিয়ে সাজাতে পারেন শোবার ঘর।

ছোট্ট পার্টি
সঙ্গীকে সারপ্রাইজ দিতে দিনের একটি সময়ে তার কাছের বন্ধুদের ডাকুন। সবাই মিলে কোনো পছন্দের মুভি দেখা আর মজার মজার খাবারের সঙ্গে জম্পেস আড্ডা দিন...ও খাবার তৈরি ঝামেলা আর সময় যাবে মনে হলে বাইরে থেকে অর্ডার করে আনুন।

গিফট-গিফট 
এতো কিছু করার পরও বিশেষ দিনে-বিশেষ মানুষকে-বিশেষ কিছু দিতে পারলে ভালো লাগে। তার পছন্দ আর প্রয়োজন দুটোই আপনি জানেন। সাধ্যের মধ্যে আগে থেকেই পরিকল্পনা করে সুন্দর একটি উপহার কিনে রাখুন, সময়মতো দিয়ে দিন ভালোবাসায় মোড়ানো জন্মদিনের গিফট। 

সঙ্গীর জন্মদিনে কি করবেন তা জেনে নিন? সঙ্গীর জন্মদিনে কি করবেন তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:26 AM Rating: 5

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস! হলে কী করতে হবে জেনে নিন?

3:42 AM
what-to-do


গর্ভবতী

নারীর জীবনের পূর্ণতা আসে মাতৃত্বে। যেদিন থেকে জানা যায় নারীটি মা হতে যাচ্ছেন সেদিন থেকেই শুরু হয় তার নতুন জীবন, নতুন সংগ্রাম। প্রতিদিনই হবু মাকে মুখোমুখি হতে হয় নানা শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের।

গর্ভকালীন সময়ে অনেকের ডায়াবেটিস হতে পারে। হবু মায়ের ডায়াবেটিস হলে সুস্থ থেকে সুস্থ সন্তান জন্ম দিতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে, করণীয়গুলো জেনে নিন:


•    গর্ভবতী হওয়ার পর থেকে দুই মাস বিরতি দিয়ে শরীরের সুগারের মাত্রা জানতে গ্লুকোজ টেস্ট করতে হবে
•    শরীরের ওজন বেশি থাকলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে
•    গর্ভকালীন সময়ে অনেকেই সন্তানের পুষ্টির কথা ভেবে অনেক বেশি খাবার খান, এতে ওজন বাড়ে আর ডায়াবেটিসও হতে পারে
•    সুস্থ মা ও শিশুর জন্য পুষ্টিকর খাবার যেমন শাক-সবজি, ফল, আঁশযুক্ত খাবার এবং সঙ্গে কম চিনি এবং কম চর্বিযুক্ত খাবার খেতে হবে
•    যাদের ডায়াবেটিস হয়েছে তাদের যথেষ্ট ব্যায়াম করতে হবে ও হাঁটতে হবে
•    গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বেশিরভাগ সময়ই শিশুর জন্মের পর এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। তবে পুরো সময়টা সুস্থ থাকতে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরমর্শ নিয়ে চলতে হবে।


দুশ্চিন্তামুক্ত-সুস্থ থেকে সুন্দর সময়টা উপভোগ করুন। এবং নিজের ও সন্তান এর যন্ত নিন।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস! হলে কী করতে হবে জেনে নিন? গর্ভকালীন ডায়াবেটিস! হলে কী করতে হবে জেনে নিন?     Reviewed by Unknown on 3:42 AM Rating: 5

সুখের চিন্তায়...যা করলে মনটা এমনিই ভালো হবে তেমন কিছু আইডিয়া জেনে নিন?

8:24 PM
happiness





"সুখ" "সুখ" করি কেঁদনা আর,
যতই কাঁদিবে ততই ভাবিবে,
ততই বাড়িবে হৃদয়-ভার।

ছোটবেলা থেকে এটা পড়ে পড়ে বড় হয়েও সেই সুখের খোঁজেই আমরা দুঃখী হই বারবার। সুখের জন্য হাহাকার করার আগে একবার ভাবতে হবে, আসলে সুখী হতে আমরা নিজের জন্য কী করছি?
just-happy

যা করলে মনটা এমনিই ভালো হবে তেমন কিছু আইডিয়া জেনে নিন: 

ভ্রমণ
নতুন জায়গা, নতুন পরিবেশ, চারপাশের মানুষের জীবন দেখে বা প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে গিয়ে যে আনন্দ আর ভালো লাগায় ভরে উঠবে মন, এর নামই তো সুখ।

শরীরটাও ফেলনা নয় 

শরীরের সুস্থতাই দিতে পারে মানসিক স্বস্তি। নিয়মিত ব্যায়াম শুধু আমাদের সুস্থই রাখে না, এতে মন ভালো থাকে, আত্মবিশ্বাস বাড়ে।

নিজের ওপর ফোকাস

অন্যদের সঙ্গে নিজেদের অবস্থার তুলনা করার একটি প্রবণতা রয়েছে, এটা ছাড়তে হবে। নিজের প্রতি যথেষ্ট যত্নবান হতে হবে, সঙ্গে সঙ্গে যে বিষয়গুলো চাইলে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব সেগুলোর জন্য পরিকল্পনা করে চেষ্টা শুরু করতে হবে।

সামাজিক কাজ
কিছু সামাজিক কাজ করতে পারেন, এতে মানুষের, সমাজের উপকারও হবে, বাড়তি পাওনা হবে আপনার নিজের মধ্যে ভালো লাগা, শ্রদ্ধা, ইতিবাচক মনোভাব তৈরি।

একটু হাসি মিলিয়ন শব্দের চেয়েও বেশি

হাসিটা ধরে রাখুন, হাসলে মন যেমন ভালো থাকে, অন্যদের মনও ভালো হয়ে যায়, সুন্দর হাসির মায়ায়। অনেক কথা বলার চেয়ে যোগাযোগের জন্য অনেক বেশি শক্তিশালী মাধ্যম হচ্ছে-একটু হাসি।

অন্যের কাছে সুখ প্রত্যাশা না করে, নিজের জন্য একটি ছোট্ট সুখের পৃথিবী গড়ে নিন, এবার সেখানে দুঃখদের ‘প্রবেশ নিষেধ’। তবুও কিছু কিছু সমস্যার আমাদের জীবনে প্রায় আসে তবে তা সমাধান করে ,জীবন কে উপভোগ্ করতে হবে।
সুখের চিন্তায়...যা করলে মনটা এমনিই ভালো হবে তেমন কিছু আইডিয়া জেনে নিন? সুখের চিন্তায়...যা করলে মনটা এমনিই ভালো হবে তেমন কিছু আইডিয়া জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 8:24 PM Rating: 5

চিন্তা যখন চোখের কালি,দূর করবেন কী ভাবে জেনে নিন?

8:00 PM
remove


চোখের ত্বকের সঠিক পরিচর্যা করা প্রয়োজন
eye-link



রাত জাগা, দুশ্চিন্তার কারণে চোখের নিচে কালি বা ডার্ক সার্কেল পড়ে। চোখের চারপাশের ত্বক শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় সংবেদনশীল। তাই চোখের ত্বকের সঠিক পরিচর্যা করা প্রয়োজন।

যারা চোখের কোলে কালো দাগ নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন, ঘরোয়া কিছু উপকরণের সাহায্যেই দূর করতে পারেন এই দাগ। জেনে নিন:
tips

•    শসার ব্যবহারে চোখের আরামবোধ হয়। এটি কালো দাগ দূর করে ত্বককে দীপ্তিময় করে তোলে।

•    শসা স্লাইস করে কেটে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করুন। চোখের ওপর শসার স্লাইজ ১৫-২০ মিনিট রেখে পানির ঝাপটা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে দিনে দুবার ব্যবহার করুন।

•    শসা ও লেবুর রস একই অনুপাতে মেশান। এবার তাতে কটন বল ভিজিয়ে চোখের ওপর ১৫ মিনিট দিয়ে রাখুন

•    আলুতে রয়েছে ন্যাচারাল ব্লিচ এজেন্ট। এটি চোখের কালো দাগ দূর করে, ফোলাভাব কমায় ও ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।

•    আলু রস করে ফ্রিজে রেখে দিন। দিনের শেষে কটনবলের সাহায্যে চোখের ওপর রাখুন। এভাবে ১০-১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

remove-it
চোখের ত্বকে•    গোলাপজল চোখের ক্লান্তি দূর করে।এস্ট্রিনজেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় গোলাপজল টোনার হিসেবেও ভালো কাজ করে।

•    টমেটোকে প্রাকৃতিক ব্লিচ বলা হয়। এটি কালো দাগ হালকা করতে সাহায্য করে

•    টমেটোর রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে চোখের চারপাশে লাগান। খেয়াল রাখবেন মিশ্রণটি যেনো চোখের ভেতর না যায়। এভাবে ১০ মিনিট রাখুন


•    লেবু- লেবু ভিটামিন সি’র উৎস। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ও চোখের  কালো দাগ দূর করে।

•    নারকেল তেল-  চোখের চারপাশে নারকেল তেল ম্যাসাজের ফলে ত্বক কোমল হয় ও বলিরেখা দূর হয়। রাতে ঘুমোনোর আগে চোখের চারপাশে নারকেল তেল ম্যাসাজ করতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাবেন।


•    চা বানানোর পর টি রেফ্রিজারেটরে রেখে ঠাণ্ডা করে নিন। তারপর চোখের ওপর ১০-১৫ মিনিট দিয়ে রাখুন।

ক্লান্তি দূর করতে ও চোখের কালো দাগ দূর করতে প্রচুর পানি পান করুন।
প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন এ, সি ও ই সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। চিন্তাগুলোকে বিদায় দিয়ে টানা ৭ ঘণ্টা ঘুমান। এবং সুস্থ থাকার চেষ্টা করুন,এভাবে আপনার চোখের নিচের কালো দাগ চলে যাবে।


চিন্তা যখন চোখের কালি,দূর করবেন কী ভাবে জেনে নিন? চিন্তা যখন চোখের কালি,দূর করবেন কী ভাবে জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 8:00 PM Rating: 5

প্রতারণার ৩ লক্ষণ! জেনে নীন

3:28 AM
 Not-knowing-Cheating-signs

প্রতারণার লক্ষণ

ভালোবাসার মানুষটিকে বিশ্বাস করা, তার প্রতি আস্থা রাখাই আপনার দায়িত্ব। কিন্তু কোনো কারণে এই বিশ্বাসের সুযোগে প্রতারিত হচ্ছেন কি না, জেনে নিন। যদি দেখেন প্রিয় মানুষটির মধ্যে কিছু লক্ষণ বেশ দীর্ঘ সময় ধরে চলছে, তবে বলতেই হবে...এখন সময় নতুন ঠিকানা খোঁজার।

লক্ষণগুলো: 

সব জানেন!
তার সঙ্গে নিয়মিত কথা হয়, দেখা হয়। একসঙ্গে কাটানো সময়গুলোও দারুণ উপভোগ্য। কিন্তু তার বেস্ট ফ্রেন্ডকে কি আপনি চেনেন? তার পরিবারের অন্যদের সঙ্গে কখনো পরিচয় করিয়ে দিয়েছে আপনাকে, আপনার সঙ্গে কোনো ছবি কি বন্ধুটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করেন? এসব প্রশ্নের উত্তর যদি “না” হয়, তবে ভাবতে হবে।

পরিকল্পনা সবসময় আপনার

সিনেমা- ডিনার- বন্ধুদের সাথে ছুটির দিনের ঘোরাঘুরি? সবসময় আপনিই পরিকল্পনা করেন? তিনি খুবই ব্যস্ত এটা আপনি  মেনে নিয়েছেন, আর এটাও মেনে নিয়েছেন যে এসব ছোট ছোট ইস্যু। আপনিই সব অ্যারেঞ্জ করে তাকে ইনভাইট করেন, সময় পেলে আসেন, নয়তো প্রায়ই কাজের অজুহাতে আসতে পারেন না। এক্ষেত্রে কিন্তু একটা বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন,যদি সত্যিই কেউ কাউকে সেভাবে ভালোবাসে তাহলে তার গুরুত্বও দেন। আর তার সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য অপরজনও সমান আগ্রহী থাকেন।

আপনার বন্ধু-পরিবার

আপনারা খুব ভালো সময় কাটাচ্ছেন, খুব ভালো। সেখানে আপনার কাছের বন্ধুরা বা পরিবারের কেউ আছে তো? শুধুই তার বন্ধুরাই থাকেন সব আয়োজনে, আপনার দিকের কাউকে আমন্ত্রণ জানানো হয় না, আপনি মনে করে দিলেও এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে? তাহলে এই সম্পর্ক আপনাকে যেকোনো সময় বেশ ঝামেলায় ফেলতে পারে।

বিপদে পড়ার আগেই সাবধান হোন। চারদিকে প্রতিদিন এতো প্রতারণা, ধর্ষণ আর খুনের ঘটনা ঘটছে, সচেতনতার এখনই সময়। 
প্রতারণার ৩ লক্ষণ! জেনে নীন প্রতারণার ৩ লক্ষণ! জেনে নীন Reviewed by Unknown on 3:28 AM Rating: 5

অভিমান ভুলে ,নিজেদের সম্পর্কটিকে সুন্দর রাখতে যা করতে হবে?

2:48 AM
just-love-is-good-best-better

 অভিমান ভুলে

জীবন চলার পথে প্রিয় মানুষের সঙ্গ সব থেকে বেশি প্রয়োজন। দু’জন মানুষের স্বপ্ন এক হয়ে পথচলা শুরু হয়, চলতে চলতে অনেক সময়ই এমন কিছু বিষয় সামনে আসে, যা হয়ত প্রিয় মানুষটির কাছে আশা করা যায় না।

তবুও এমন সময়ে নিজেকে সামলে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। যার প্রতি ভালোবাসা অনেক বেশি থাকে, অভিমানটাও তার প্রতিই বেশি আমাদের।

প্রিয়জনের মান ভাঙানোর দায়িত্বটাও তাই সঙ্গীটির ওপরই পরে। যদি কোনো ভুল হয়েই যায়, তো নিজেদের সম্পর্কটিকে সুন্দর রাখতে যা করতে হবে:

•    দিনের শুরু করুন এককাপ চায়ে, সন্ধ্যায় চাই একমগ ধোঁয়া ওঠা কফি। নিজের হাতে তৈরি চা- কফির সঙ্গী করুন প্রিয় সঙ্গীকে।
•    সুখী জীবনের গোপন সূত্র, দিনে গুনে গুনে ১০বার ‘ভালোবাসি’ বলুন
•    সম্পর্কের শীতলতা দূর করতে নিজের ভুল মেনে নিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে
•    সরাসরি ‘সরি’ বলতে না চাইলে, সঙ্গীর প্রিয় ফ্লেভারের কেকে বড় করে ‘সরি’ লিখে দিন
•    সঙ্গী রাগ দেখাচ্ছেন, সঙ্গে সঙ্গে তাকে জবাব না দিয়ে, একটু সময় নিন
•    রাগটা কমলে আপনার দিকটা বুঝিয়ে বলুন, আর তার রাগের কারণও জানার চেষ্টা করুন
•    কথায়-কথায় কথা বন্ধ, এটা কোনো সমস্যার সমাধান নয়
•    প্রিয় মানুষের অভিমান ভাঙাতে একটু নাটকীয়তা হতেই পারে।
•    একটি ছোট্ট গিফট, ‍অথবা দু’জন শপিং-এ যাওয়া একসঙ্গে, এগুলোও সম্পর্ক সুন্দর ও স্থায়ী করতে সাহায্য করে।
•    সঙ্গীর মতামতের গুরুত্ব ও তাকে সম্মান দিন।

একসঙ্গে থাকলে মনোমালিন্য হতেই পারে। কিন্তু তা ধরে রেখে সম্পর্কে তিক্ততা বাড়ানো ঠিক নয়, দুজনকেই উদ্যোগী হতে হবে সু-সম্পর্ক রক্ষায়। নিজের রাগ সংযুত রাখুন,এবং ২দূজনে দূজন কে গুরুত্ব দিন তাহলে সম্পর্ক ভালো থাকবে।
অভিমান ভুলে ,নিজেদের সম্পর্কটিকে সুন্দর রাখতে যা করতে হবে? অভিমান ভুলে ,নিজেদের সম্পর্কটিকে সুন্দর রাখতে যা করতে হবে? Reviewed by Unknown on 2:48 AM Rating: 5

মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে তা দেখে নিন?

4:57 AM
To-reduce-anxiety
 


•    দুশ্চিন্তা কমাতে হবে, পেশাগত মানসিক চাপ ঘরে বয়ে আনা যাবে না
•    মনকে বিশ্রাম দিন, ঘরে ফিরে মাথা থেকে কাজের কথা বাদ দিয়ে একান্ত কিছু সময় কাটান।

•    পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। গবেষকেরা দেখেছেন ঠিকমতো ঘুম না হলে অনেকেরই মাথায় ব্যথা হতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ছয় ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন
•    ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভারী কোনো কাজ করবেন না

•    ঠাণ্ডা পানিতে শরীর ধুয়ে ফেলুন, স্নিগ্ধ মনে বিছানায় যান। অন্ধকার শব্দহীন ঘরে একটা আরামের ঘুম দিন, পরের দিন মাথাব্যথা থাকবে না।

•    যারা নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করেন, তারা ব্যথায় আক্রান্ত হন কম। লম্বা করে গভীর শ্বাস নিন, আস্তে আস্তে ছেড়ে দিন

•    ধীরে ধীরে এমন শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে সাথে মন শান্ত হয়ে আসে, সঙ্গে মাথাব্যথাও কমতে থাকে।

•    একনাগাড়ে মনিটর, টিভির দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। মাঝ মাঝে বিরতি নিন, চোখে পানির ঝাপটা দিয়ে আসুন। যারা টানা বই পড়ে তাদের জন্যও একই কথা

•    উচ্চ শব্দ, উজ্জ্বল আলো, দীর্ঘ ভ্রমণে মাথায় ব্যথা হতে পারে, এগুলোর বিষয়ে সচেতন থাকুন
•    ধূমপান ও ধূমপায়ী থেকে দূরে থাকুন। নিয়মিত ধুমপানে আসক্ত ও তাদের আশে পাশে যারা থাকেন তাদের মাথাব্যথা বেশি হয়।

প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ নিতে পারেন। ইচ্ছেমতো ব্যথানাশক ওষুধ গ্রহণ করা যাবে না। তাহলে আপনি অসুস্থ হয়ে যাবেন ,  ঔষুধ হিসাবে শুধুমাত্র নাপা,অথবা প্যারাসিটামল  গ্রহণ করা যাবে।তাতেও ভালো না হলে ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ নিতে হবে।

মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে তা দেখে নিন? মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে তা দেখে নিন?  Reviewed by Unknown on 4:57 AM Rating: 5

সম্পর্ক টেকাতে ভারসাম্য বজায় রাখতে দুজনের কর্তব্য তা কী ভাবে তা জেনে নিন?

4:58 AM
Know-how-it-is-the-duty

সুখী দম্পতি
সজিব-কেয়ার তিন বছরের সংসার। তাদের বোঝাপড়াও বেশ ভালো, বলা যায় সুখী দম্পতি। তাদেরই বন্ধু নিলয়-সাথি কাছাকাছি সময়ই ভালোবেসে বিয়ে করেন। কিন্তু বছর না ঘুরতেই বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

পরবর্তীতে জানা যায়, কিছুতেই দু’জনের মতের মিল হচ্ছিল না। আর কেউই কোনো বিষয়ে এক হয়ে সিদ্ধান্তও নিতে পারেননি। সব বিষয়ে অমিলের কারণেই তাদের দ্বন্দ্ব হত, এমন পরিস্থিতিতে সম্পর্ক থেকে শ্রদ্ধাবোধ-ভালোবাসা সবই কমতে শুরু করে। এক পর্যায়ে দু’জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না সাংসারিক অশান্তি আর প্রতিদিনের তিক্ততা, ফলাফল বিচ্ছেদ।

বিয়ে জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। আর দাম্পত্য জীবন সুন্দরভাবে কাটানোর জন্য সব দম্পতিই সর্বোচ্চ ছাড় দেন। তারপরও সম্প্রতি একটি গবেষণায় জানা যায়, মত-বিরোধের কারণে বিবাহতি জীবনে বিচ্ছেদের ২১ শতাংশই প্রথম তিন বছরের মধ্যেই হয়ে যায়।

যত দিন যায় এই হার কমতে থাকে, এভাবে ১০ বছর বা এক দশক যারা সফলভাবে দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করতে পারেন, তাদের মধ্যে বিচ্ছেদের প্রবণতাও অনেক কমে আসে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, দাম্পত্য স্থায়ী করতে প্রয়োজন ভারসাম্য রক্ষা করে চলা। কারণ দাম্পত্য সম্পর্ক খুবই স্পর্শকাতর। এই সম্পর্ক ভালো হলে যেমন এর ভালোলাগার কোনো পরিসীমা নেই, কোনো ধরনের ব্যতয় হলেও এরচেয়ে খারাপ কিছু আর হয় না। একসঙ্গে চলতে গেলে মত-পার্থক্য, অনেক কিছু না পাওয়ার হতাশা থাকবেই তারপরও দুই পক্ষকেই বিষয়গুলো মেনে নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

সব কিছুতেই একইভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো থেকেও বিরত থাকতে হবে। সহযোগিতা, পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ আর ভালোবাসার সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করাও জরুরি। যেমন সঙ্গীর সঙ্গে পরিবারের ভারসাম্য, নিজের আয়ের সঙ্গে সঙ্গীর চাহিদা পূরণের ভারসাম্য, বন্ধুদের সঙ্গে সময় দেয়ায় ভারসাম্য, অফিসের কাজ-বাইরের ব্যস্ততার পরও দু’জনের জন্য একান্তু সময়ের ভারসাম্য। যে যত ভালোভাবে মানিয়ে নিতে পারবেন, তার দাম্পত্য জীবন তত সুখী হবে।এই ভাবে আপনি আপনার জীবন সঙ্গীকে নিয়ে সুখে থাকবেন।আর এই গুলো মেনে চললে কখনো  সম্পর্ক নষ্ট হবে না,এবং জীবন সঙ্গীকে নিয়ে সুখে থাকবেন।
সম্পর্ক টেকাতে ভারসাম্য বজায় রাখতে দুজনের কর্তব্য তা কী ভাবে তা জেনে নিন? সম্পর্ক টেকাতে ভারসাম্য  বজায়  রাখতে দুজনের কর্তব্য তা কী ভাবে তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:58 AM Rating: 5

সজীব নিঃশ্বাসেই ‍আত্মবিশ্বাসের হাসি?

11:09 PM


সজীব নিঃশ্বাসেই ‍আত্মবিশ্বাস
মুখের সুস্থতা, সুন্দর দাঁত ও আত্মবিশ্বাসের হাসি, সব কিছুই নির্ভর করে দুর্গন্ধহীন সজীব নিঃশ্বাসে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে যা করতে পারেন:

•    প্রতিদিন দুইবার দাঁত ব্রাশ করতে হবে
•    একবার করে ফ্লসিংও করতে হবে
•    ব্যাকটেরিয়া দূর করে দুর্গন্ধ কমাতে সপ্তাহে একদিন পেস্টের সঙ্গে বেকিং সোডা
দিয়ে ব্রাশ করুন
•    পর্যাপ্ত পানি পান করুন
•    শরীরে পানির পরিমাণ কমে গেলে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে
•    খাবারের তালিকায় ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল বেশি রাখুন



•    লাল চাল-আটায় তৈরি খাবার খান
•    গ্রিন টি, আদা-লবঙ্গ দিয়ে লাল চা নিয়মিত পানে উপকার পাওয়া যায়
•    দাঁত ব্রাশ করার সময় জিভও পরিষ্কার করতে হবে
•    তুলসি পাতা, পুদিনা বা পার্সলে পাতা চিবিয়ে খান। দূর হবে দুর্গন্ধ।
•    মাউথওয়াশ দিয়ে কুলকুচি করুন
•    সিগারেট, তামাক ও সব ধরনের মাদক গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
..সকালে দাঁত ব্রাশ এর পর কাচা পেয়ারা চিবিয়ে খাবেন ,তাহলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হবে।

দীর্ঘদিন চেষ্টা করার পরও যদি নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর না হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
সজীব নিঃশ্বাসেই ‍আত্মবিশ্বাসের হাসি? সজীব নিঃশ্বাসেই ‍আত্মবিশ্বাসের হাসি? Reviewed by Unknown on 11:09 PM Rating: 5

সে’ কি ভালোবাসে, আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন কি না, জেনে নিবেন কী ভাবে তা জেনে নিন?

5:20 AM

ভালোবাসা, অনুভূতি, অনুভব জীবনের জন্য অবিচ্ছেদ্য অংশ। সঠিক জীবন সঙ্গী জুটে গেলে তো সুখের অন্ত নেই ।

যাকে ছাড়া জীবন অর্থহীন মনে হয়, সে প্রিয় মানুষটি আসলে আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন কি না, জেনে নিতে পারেন আপনার প্রতি তার কিছু আচরনের মাধ্যমে। কেমন করে? বিশেষজ্ঞরা বলেন-

 আপনি যখন কথা বলেন, আপনার সঙ্গী তখন আগ্রহ নিয়ে চোখের দিকে তাকিয়ে থাকবেন।
সে আপনার সম্পর্কে জানতে চাইবে।
ভালোলাগার অনুভূতিগুলো শেয়ার করবে
দুঃসময়েও তাকে পাশে পাবেন।
তার সামর্থ অনুযায়ী আপনার পছন্দের উপহার দেবেন।
 আপনার ভালো থাকাই হবে সঙ্গীর চাওয়া
আপনাকে হাসি আর আনন্দে ভরিয়ে তুলতে সব সময় চেষ্টা থাকবে তার।
জীবনসঙ্গীর পাশাপাশি হবে প্রিয় বন্ধুও
 আপনার সঙ্গে সময় কাটাতে ভালোবাসবে সে।
ভালোবাসা শুধু মনে থাকলেই চলবে না। ভালোবাসার প্রকাশও থাকবে, যা নিয়ে যাবে আপনাকে সুখের রাজ্যে।
মনে রাখবেন, ভালোবাসা একতরফা হয় না। দুজনকেই হতে হবে সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কমিটমেন্ট থাকবে, তা রক্ষাও করতে হবে।ভালোবাসা হলো মনের অনুভূতি ,আর এই  অনুভূতি  থেকেই ভালোবাসার    সৃষ্টি ।তাই আপনাকে বুঝে নিতে হবে যে সে আপনাকে ভালবাসে কি না,আর এর জন্য সুন্দর মন যথেষ্ঠ।জীবন সঙ্গী কেমন তা আপনাকে যাচাই করে বেছে নিতে হবে।
সে’ কি ভালোবাসে, আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন কি না, জেনে নিবেন কী ভাবে তা জেনে নিন? সে’ কি ভালোবাসে, আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন কি না, জেনে নিবেন কী ভাবে তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 5:20 AM Rating: 5

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করতে পেঁপে পাতার রসের বিকল্প নেই কী ভাবে তা জেনে নিন?

4:30 AM



পেঁপের পাতার রস
আজকাল মশার কামড়ে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। অনেকেরই জ্বর হলে পরীক্ষা করে জানা যায় ডেঙ্গু হয়েছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে ঘরোয়া নিরাময়ের মাধ্যম হতে পারে পেঁপের পাতা।

আসলে পেঁপে যেমন সুস্বাদু তেমনি গুণের একটি ফল। আমাদের শরীর-ত্বক সুস্থ সুন্দর রাখতে পেঁপের তুলনা হয় না। পেঁপে পাতারও রয়েছে অনেক গুণ। পেঁপের পাতা কীভাবে ডেঙ্গু সারাবে, তাইতো ভাবছেন?


পেঁপে পাতার রসে কাইমোপ্যাপিন ও প্যাপাইন রয়েছে৷ যা রক্তের প্লেটলেটের সংখ্যা ও রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করতে  সাহায্য করে৷ ফলে, ডেঙ্গুর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বেড়ে যায়৷

পেঁপের পাতার রস পান করলে হজমশক্তি বাড়ে, শরীর দ্রুত প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে নেয়

এছাড়া সব ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে৷

পেঁপের পাতার রস করতে প্রথমে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে, পরিষ্কার পাটা বা হাম্বলদিস্তায় থেঁতো করে নিন। এবার রস ছেকে নিয়ে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন।

তৈরি হয়ে গেলো পেঁপে পাতার জুস, ডেঙ্গু রোগীকে প্রতিদিন তিন বেলা তিন কাপ পরিমাণ পান করতে দিন।

জ্বর যদি কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে না আসে তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
 আর ডেঙ্গু মশা  তাড়াতে  মশারি,মশার কয়েল, প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহার করুন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করতে পেঁপে পাতার রসের বিকল্প নেই কী ভাবে তা জেনে নিন? ডেঙ্গু প্রতিরোধে করতে  পেঁপে পাতার রসের বিকল্প নেই কী ভাবে তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:30 AM Rating: 5

না বুঝে চোখের যে ক্ষতি করছি কী ভাবে তা জেনে নিন?

4:18 AM



চোখের যত্ন
পৃথিবী যে এতো সুন্দর, প্রিয় দেশ, মা বা প্রিয় মানুষ, প্রকৃতি সব কিছুই আমরা দেখছি চোখ দিয়ে। জীবন চলার পথে চোখের গুরুত্ব তো বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু না বুঝে এই চোখের ক্ষতি করছি আমরা। কীভাবে?


বিছানায় লেখা-পড়া 
একটু রিল্যাক্স টাইম কাটাতে আমরা সারাদিনের কাজ শেষে অনেকেই রাতে বিছানায় শুয়ে প্রিয় ম্যাগাজিন পড়তে শুরু করি। কেউবা রাত জেগে বিছানায়ই লেখেন। এতে চোখের ওপর চাপ পড়ে।

ধূমপান 
ধূমপানের অনেক ধরনের ক্ষতির কথা আমরা জানি। এটি চোখের জন্যও ক্ষতিকর। দীর্ঘ দিন ধূমপানের ফলে চোখের টিস্যু নষ্ট হয়ে যায়।

জার্নিতে বই 
বাস- ট্রেন বা যেকোনো জার্নিতে একঘেঁয়েমি দূর করতে আমরা বই পড়ি। কিন্তু রাস্তায় বই-এর লেখায় ফোকাস করতে বেশ চাপ পড়ে চোখের।

সরাসরি রোদে-পানিতে
রোদের মধ্যে কোথাও যেতে বা দাঁড়াতে হলে চোখে সানগ্লাস ব্যবহার করুন। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চোখের জন্য ক্ষতিকর। আবার পুলে সাঁতার কাটার সময়ও সতর্ক থাকতে হবে। পুলের পানিতে কেমিক্যাল মেলানো থাকে, যা চোখের ক্ষতি করে।

চোখ চুলকানো
চোখ চুলকাতে অনেক সময় ঘষা দেয়া হয় বা চুলকানো হয়, এতে চোখের টিস্যু ছিড়ে যেতে পারে।


মেকআপ 
নারীরা আজকাল চোখের সাজ ছাড়া তেমন বাইরে বের হন না। চোখ সাজাতে কোনো সমস্যা নেই। তবে মেকআপ পণ্য অবশ্যই ভালোমানের হতে হবে। ব্যবহারের তারিখ দেখে বদলে ফেলতে হবে। যেমন যত্ন করে মেকআপ করা হয় ঠিক তেমন যত্ন নিয়েই মেকআপ তুলে চোখ পরিষ্কার করে আন্ডার আই ক্রিম মেখে ঘুমাতে যেতে হবে।

চোখের সবথেকে ক্ষতি হয় শখের মোবাইলের স্ক্রিন থেকে। খুব কাছে নিয়ে ফোন দেখবেন না। দীর্ঘ সময় কম্পিউটার বা ফোনে তাকিয়ে থাকলে চোখের আদ্রতা চলে যায়। কাজ করার সময় মাঝে মাঝে চোখ বন্ধ রাখুন। রাতে আগে স্মার্টফোনটি দূরে রেখে তারপর বিছানায় ‍যান।

পর্যন্ত ঘুমান, চোখের বিশ্রাম দিন এবং চোখ ভালো রাখুন।
না বুঝে চোখের যে ক্ষতি করছি কী ভাবে তা জেনে নিন? না বুঝে চোখের যে ক্ষতি করছি কী ভাবে তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:18 AM Rating: 5

সরি বলতেই সমস্যা , সমস্যা এরিয়ে,প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে মাঝে মাঝে সরি বলতে শিখুন?

3:58 AM
Just you and me,

সাইফ-জেরিনের তিন বছরের সম্পর্ক। দু’জনের বোঝাপড়া চমৎকার। কিছু্ বলার আগেই যেন অন্যজন বুঝে যায়, তার মনের কথা। কাজও করে ঠিক সেভাবেই। পছন্দ-অপছন্দ সব কিছুতেই মিল। কিন্তু বিপত্তি হয় কোনো অমিল হলেই।


একসঙ্গে পথ চলতে সম্পর্কে মান-অভিমান হবেই। কিন্তু সাইফের সমস্যা সে কিছুতেই সরি বলতে পারে না। যার ফলে কখনো জেরিনের অভিমান সপ্তাহ-পেরিয়ে যায়, যোগাযোগ শুরু হতে। এই মৌনতা অল্প সময়ের জন্য ভালো হলেও দীর্ঘ দিন যদি এটা চলতে থাকে, তবে বিপদ আছে। কারণ অন্য পক্ষ তখন নিজেকে গুরুত্বহীন ভাবতে পারেন। এতে করে সম্পর্ক হারাতে পারে তার রং-গুলো, আর ফিকে সম্পর্ক বেশি দিন টেকানোও তখন আরেক যুদ্ধ।



সাইফের মতো যারা সঙ্গীকে সরাসরি সরি বলতে অস্বস্তিতে থাকেন, তারা জেনে নিন, কীভাবে মান-ভাঙাবেন প্রিয় মানুষটির:

দায়িত্ব নিন

ঠিক আছে, সরি বলতে হবে না। সঙ্গীকে বলুন এই যে তোমার মন খারাপ হলো, আসলে এটা না বললেই পারতাম। আজকের ঝগড়ার পুরো দায়িত্বটাও নিন। এরপর এমন হবেনা, এটাও বলে দিন। এতেই কাজ হবে, সঙ্গী তো অপেক্ষাতেই ছিলেন, আপনার সঙ্গে মিলে যাওয়ার জন্য।

কথা বলুন

কিছু হলেই কথা বন্ধ! এটা কোনো সমস্যার সমাধান হতে পারে না। বরং পরিস্থিতি জটিল করে। যাই হোক কথা বলুন, দেখবেন একটা সময় রাগ কমে মন নরম হয়ে যাবে।

প্রশ্ন তো করাই যায়

প্রিয় মানুষটি কষ্ট পাচ্ছে, আবার কথা বলতেও আনইজি লাগছে? বেশতো প্রশ্ন করুন। এটা কোথায়, ওটা কোথায়, বাইরে থেকে কিছু আনতে হবে কিনা, প্রয়োজন না হলেও প্রশ্ন করুন। উত্তর পাওয়ার আশা করবেন না। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই স্বাভাবিক কথায় ফিরে আসতে এটা দারুণ টনিকের কাজ করবে।

উপহার

আগে বোঝার চেষ্টা করুন সঙ্গীর মন কেমন খারাপ, সেই অনুযায়ী এটা ছোট উপহার নিয়ে আসুন। যেমন যদি খুব ছোট কারণে মন খারাপ হয়, তবে তার পছন্দের চকলেট-আইসক্রিম বা ফুল, অপরাধ যদি আরেকটু বড় করে থাকেন, তাহলে সুন্দর একটা ড্রেস...

প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে মাঝে মাঝে সরি বলতে শিখুন। অভিমান ভুলে, থাকুন ভালোবাসার উষ্ণতায় তবেই আপনার সম্পর্ক ভালো থাকবে। আর তা কোনো দিন শেষ হবে না।
সরি বলতেই সমস্যা , সমস্যা এরিয়ে,প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে মাঝে মাঝে সরি বলতে শিখুন? সরি বলতেই সমস্যা , সমস্যা এরিয়ে,প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে মাঝে মাঝে সরি বলতে শিখুন? Reviewed by Unknown on 3:58 AM Rating: 5

কিছু অভ্যাস, বয়স কম দেখাবে১০বছর, নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কি প্রয়োজন তা জেনে নিন?

3:35 AM

কিছু অভ্যাস, বয়স কম দেখাবে১০বছর, নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কি প্রয়োজন তা জেনে নিন? কিছু অভ্যাস, বয়স কম দেখাবে১০বছর, নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কি  প্রয়োজন তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 3:35 AM Rating: 5

নাক জানান দেবে কতদিন বাঁচবেন! নিজেই জেনে নিন ?

4:37 AM

গোলাপের ঘ্রাণ
নাক দিয়ে আমরা নিশ্বাস নিয়ে বেঁচে আছি, পৃথিবীর সব সুন্দর জিনিসের ঘাণ নিচ্ছি, অনুভব করছি। নাকের নেয়া ঘ্রাণ থেকে জানা যায় আরও অনেক কিছু।


যেমন, একটি গোলাপের ঘ্রাণ দুজনের কাছে দু’রকম হতে পারে। কারণ কেমন ঘ্রাণ পাচ্ছেন, তা থেকে জানা যায়, আসলে শরীরের কি অবস্থা। নানা ধরনের অসুস্থতা এমনকি, মৃত্যু ঘনিয়ে এলো কিনা তাও জানা যায়।

আর এজন্যই সম্প্রতি ন্যাচার নিউরোসায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা বলেছেন, কোনো একটি বস্তু দু’জন পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ঘ্রাণ নিলে তাদের নাসিকা রন্দ্রে সেটি ৩০ শতাংশ ভিন্ন ঘ্রাণে ধরা দেবে।

৪০ বছরের পরে খুবই সাধারণ কিছু জিনিস যেকোনো ফল, ফুলের গন্ধ যদি পরিচিত না হয়ে অন্য রকম লাগে, তাহলে এখনই সচেতন হতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, সঠিক ঘ্রাণ না বুঝতে পারার কারণ হচ্ছে ব্রেনের কিছু সেল কাজ না করা বা সহজ কথায় কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।

আর এটা হতে পারে স্ট্রোক বা মৃত্যু ঘনিয়ে আসার লক্ষণও। তাই এমন অবস্থায় অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শমতো চলুন, সুস্থ থাকুন। তাহলে নিশ্চিন্ত ভাবে বাচতে পারবেন।
নাক জানান দেবে কতদিন বাঁচবেন! নিজেই জেনে নিন ? নাক জানান দেবে কতদিন বাঁচবেন! নিজেই জেনে নিন ? Reviewed by Unknown on 4:37 AM Rating: 5

খেয়েই সিক্সপ্যাক বানান এবং নিজেই হয়ে যান নজর কারা সুন্দর?

3:34 AM


সিক্সপ্যাক ফিগার
তরুণরা স্বপ্ন দেখেন বলিউড হিরোদের মতো সিক্সপ্যাক ফিগারের। এজন্য ব্যায়েমর সঙ্গে সঙ্গে বেশিরভাগ তরুণই খাওয়া প্রায় বন্ধই করে দেন। ফিগার ঠিক করতে গিয়ে দুর্বল হয়ে যান, অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন, শরীরে পুষ্টির অভাবও দেখা দিতে পারে।


খাবারে যোগ করুন, পুষ্টিকর কিছু আইটেম। আর সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পান কাঙ্ক্ষিত সিক্সপ্যাক ফিগার।


বাদাম
প্রতিদিন ভিটামিন ই ও আমিষ সমৃদ্ধ এক মুঠো বাদাম দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা অুনভুতি দেবে।  অন্যান্য ফ্যাটি খাবার না খেয়ে কাজুবাদাম একটু বেশি খান।

শশা
শশার প্রায় পুরোটাই পানি। একটি মাঝারি মাপের শশা খেলে মাত্র ৪০ ক্যালরি পাই।  মেদ কমিয়ে ফিগার মনের মতো চাইলে বেশি বেশি শশা খেতে হবে।

ওটস
সকালের নাস্তায় চর্বি তোলা দুধে একবাটি ওটস খান। শরীরে আমিষ যেমন পাবেন, বাড়বে কর্মশক্তি, হজম ভালো হবে। বাড়তি ওজন কমবে, ফিগারের শেপও দ্রুতই হবে মনের মতো।


মটরশুটি 
নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে।

শাক সবজি
প্রতিদিন যদি এক বাটি ভাত খান তবে দুই বাটি শাক-সবজি রাখুন সঙ্গে। মাত্র একমাস ট্রাই করুন, পরিবর্তন নিজেই বুঝতে পারবেন।

আপেল
একটি আপেল প্রতিদিন খেলে ডাক্তার দূরে থাকে। এটা সবাই জানি, কারণ আমাদের সুস্থতার জন্য আপেল দারুণ উপকারি একটি ফল। বাড়তি খাওয়ার প্রবনতা থাকলে আজ থেকেই একটি আপেল খেতে শুরু করুন।


পানি
মেদবহুল পেট থেকে মুক্তির সহজে এড়ানো যায়। এজন্য আপনাকে প্রতিদিন পান করতে হবে বেশি পরিমাণে পানি। বেশি পানি খেলে পেট বেড়ে যাবে-এমন কোনো আশঙ্কাই নেই।

সঠিক ডায়েট, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, নিয়মিত ব্যায়াম সিক্সপ্যাক হতে এগুলোই প্রয়োজন। নিয়মিত যদি আপনি নিজেই টিপস গুলো লক্ষ্য করেন তাহলে আপনি ও হবেন নজর কারা সুন্দর।

খেয়েই সিক্সপ্যাক বানান এবং নিজেই হয়ে যান নজর কারা সুন্দর? খেয়েই সিক্সপ্যাক বানান এবং নিজেই হয়ে যান নজর কারা সুন্দর? Reviewed by Unknown on 3:34 AM Rating: 5

ঘরেই পরীক্ষা করুন স্তন ক্যান্সার এবং নিজেই জেনে নিন?

5:05 AM


স্তন ক্যান্সারের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ
•    ব্যথাবিহীন স্তনের চাকা/দলা/গোটা।
•    আকার ও আকৃতির যে কোনো ধরণের পরিবর্তন
•    বোটা হতে রক্ত, রস বা কস বের হওয়া
•    স্তনের চামড়া কুঁচকে যাওয়া বা কমলালেবুর খোসার মত হওয়া
•    বোঁটা ভেতরে ঢুকে যাওয়া এবং একদিকে সরে যাওয়া
•    বগলের গাঁট শক্ত হয়ে ফুলে যাওয়া

নিজের স্তন নিজে কখন পরীক্ষা করবেন?
•    ২০ বছর বয়স হতে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট সময়ে নিজের স্তন নিজে পরীক্ষা করতে হবে।
•    মাসিক শুরুর ৫ থেকে ৭ দিন পর সাধারণত এই পরীক্ষা করতে হবে, যখন স্তন নরম এবং কম ব্যথা থাকে।
•    বয়সের কারণে যাদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায় অথবা যেসব নারী গর্ভবতী তারা এটি করবেন প্রতি মাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে।
•    যারা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তারা পরীক্ষাটি করবেন প্রতি মাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করানোর পর।

স্তন ক্যান্সার চিহ্নিত করার উপায়
স্তন পরীক্ষার সহজ পাঁচটি ধাপ

স্তন ক্যান্সার একটি ভয়ংকর কিন্তু সহজেই চিকিৎসা করা যায় এমন রোগ এবং ৯০ভাগ ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ সুস্থ করা সম্ভব যদি প্রাথমিক পর্যায়েই সেটা চিহ্নিত করা যায়। আর প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার চিহ্নিত করার সহজ উপায় হলো নিয়মিত পরীক্ষা করা। ১৫ থেকে ৪৫/৫০ বছরের সকল নারীদের উচিত নিয়মিত প্রতিমাসে একবার করে নিজের স্তন নিজেই পরীক্ষা করা।

যারা গর্ভবতী বা বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করান তাদের উচিত নিয়মিত চিকিৎসক দ্বারা স্তন পরীক্ষা করানো। স্বাভাবিক সময়ে স্তন পরীক্ষার উপযুক্ত সময় হলো মাসিকের ৩ থেকে ৫ দিন পর। স্তন পরীক্ষা করা খুবই সহজ একটি কাজ। সাধারণত ৫টি ধাপে এটা করা সম্ভব:

ধাপ ১ :
আয়নার সামনে কাধ সোজা করে দাঁড়ান, কোমরে হাত রাখুন ও আপনার স্তনের দিকে তাকান এবং লক্ষ করুন

১.আপনার স্তনের আকার, আকৃতি ও রং।
২.স্তনদ্বয় দৃশ্যত ফোলা স্থান অথবা বিকৃতি ছাড়া একই আকৃতির আছে কিনা।
নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলো লক্ষ করলে অতিসত্ত্বর চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
১.কুঁচকানো, ফোলা চামড়া অথবা চামড়াতে ডিম্পল (অনেকটা কমলা লেবুর খোসার মত)
২.স্তনের কোথাও ক্ষত অথবা লাল স্থান অথবা ফোলা স্থান।
৩.স্থান পরিবর্তিত নিপল অথবা কুচঁকানো অথবা ভিতরে ঢুকে যাওয়া নিপল।

ধাপ ২:
এবার দুহাত মাথার উপর তুলুন ও পূর্ববর্তী ধাপে বর্ণিত পরিবর্তনগুলো আবারও লক্ষ্য করুন।

ধাপ ৩:
এবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থাতেই লক্ষ করুন আপনার নিপল থেকে (একটি অথবা দুটি থেকেই) কোনো ধরনের তরল জাতীয় কিছু (যেমন পানির মত অথবা হলুদে অথবা রক্ত) বের হচ্ছে কিনা।

ধাপ ৪:
এবার শুয়ে পড়ুন এবং আপনার ডান হাত দিয়ে বাম স্তনে চাপ দিন। এক্ষেত্রে আপনার হাতের আঙুলগুলো একসঙ্গে ব্যবহার করুন (হাতের তালু নয়)। ধীরে ধীরে চাকতির মত করে হাত ঘুরান ও অনুভব করুন। এভাবে সম্পূর্ণ স্তনকে পরীক্ষা করুন (উপরের কলারবোন থেকে পেটের ওপর পর্যন্ত ও একপাশ থেকে অন্য পাশ পর্যন্ত এবং অবশ্যই একইভাবে বগল পরীক্ষা করুন)।

একই ভাবে বাম হাত দিয়ে ডান স্তন পরীক্ষা করুন।

এই পরীক্ষা করার সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে আপনার সম্পূর্ণ স্তনটি পরীক্ষা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি নিপল থেকে শুরু করে বৃত্তাকারভাবে বাহিরের দিকে যেতে পারেন অথবা উপর-নিচ করে সম্পূর্ণ স্তন পরীক্ষা করতে পারেন। লক্ষ্য রাখবেন যাতে আপনি সকল টিস্যু (চামড়া থেকে স্তনের নিচের বুকের খাচা পর্যন্ত) অনুভব করেছেন। চামড়া ও চামড়ার অল্প নিচের অংশের জন্য অল্প চাপ দিন, স্তনের মাঝের অংশের জন্য মাঝারি চাপ দিন ও স্তনের নিচের অংশ অনুভবের জন্য গভীরভাবে চাপ দিন।

ধাপ ৫ :
এবার আপনি বসে অথবা দাঁড়িয়ে পূর্ববর্তী ধাপে বর্ণিত উপায়ে আবার আপনার স্তনদ্বয় পরীক্ষা করুন। এই ধাপটি গোসল করার সময়ও করতে পারেন, কারণ সে সময় চামড়া ভিজা ও পিচ্ছিল থাকে বলে পরীক্ষা করতে সুবিধা হয়।

কি ধরণের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে
•    মেমোগ্রাম বা স্তনের এক্স-রে
•    ব্রেস্ট আলট্রাসাউন্ড
•    ব্রেস্ট ম্যাগনেটিক রিজোন্যান্স ইমাজিং
•    বায়োপসি
•    রক্তের পরীক্ষা
•    বুকের এক্স-রে
•    কম্পিউটারাইজড টমোগ্রাফী স্ক্যান
•    পজিট্রন ইমিশন টমোগ্রাফী স্ক্যান

ঘরেই পরীক্ষা করুন স্তন ক্যান্সার এবং নিজেই জেনে নিন? ঘরেই পরীক্ষা করুন স্তন ক্যান্সার এবং নিজেই জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 5:05 AM Rating: 5

চোখের পলক কেন ফেলি তার কারন জেনে নিন?

3:56 AM

ঢাকা: গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুম থেকে জাগার পর থেকে ফের ঘুমাতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত পুরো সময় অধিকাংশ মানুষ প্রতি মিনিটে ১০ থেকে ২৫ বার চোখের পলক ফেলে। অর্থাৎ ঘণ্টায় চোখের পলক ফেলে ১,২০০ বার। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, চোখ খোলা বা বন্ধ থাকলে কি হয়!

চোখের মণি পরিষ্কার এবং চোখের আদ্রতা ধরে রাখতে আমরা পলক ফেলি। এর বাইরেও কিছু শারীরিক এবং মানসিক বিষয় খুঁজে বের করেছেন গবেষকরা।

দৃষ্টি সুনির্দিষ্ট করতে
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একটি গবেষণায় উঠে এসেছে কোনো বিষয়ের প্রতি মনোযোগ ধরে রাখতে আমরা চোখের পলক ফেলি। এতে আমাদের দৃষ্টি সুনির্দিষ্ট হয়। “আমাদের চোখের পেশিগুলো তেমন সতর্ক নয়। ক্রমাগতভাবে আমাদের চোখ বাইরে থেকে তথ্য নিয়ে মস্তিষ্কে পাঠায়। পলক ফেললে কোনো বিষয়ের প্রতি আমাদের মনোযোগ নির্দিষ্ট হয়” বলেন প্রধান গবেষক গেরিট মস।
তিনি আরও বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে চোখের পলক ফেলার আগে এবং পরে আমাদের দৃষ্টিতে পার্থক্য হয়। একই সঙ্গে কোনো বিষয়ের প্রতি আমাদের মনোযোগ নির্দিষ্ট হয়।

তথ্য সমন্বয় করতে
আমাদের চোখের নড়াচড়ায় মস্তিষ্ক তথ্য সমন্বয় করে। বিষয়টি এতোদিন সম্পূর্ণ অজানা ছিলো আমাদের কাছে।

পরিবর্তন লক্ষ্য করতে
চোখের পলক ফেলার পরই আমরা নতুন বিষয় লক্ষ্য করি। পলক ফেললে আমাদের স্নায়ুতে নতুন সংকেত যায়। এভাবে আমাদের সামনে থাকা বিষয়গুলোর মধ্যে নতুন কিছু লক্ষ্য করি আমরা, যা হয়তো সামনে থাকার পরও লক্ষ্য করা হয়না। তবে আমাদের চোখ খুবই স্বচ্ছ,এই জন্য এর যত্ন করতে হবে।
চোখের পলক কেন ফেলি তার কারন জেনে নিন? চোখের পলক কেন ফেলি তার কারন জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 3:56 AM Rating: 5
ads 728x90 B
Powered by Blogger.