Seo Services

Easy Origami Paper Boats - 3 Sisters Crafts

11:16 PM
Easy Origami Paper Boats - 3 Sisters Crafts Easy Origami Paper Boats -  3 Sisters Crafts Reviewed by Unknown on 11:16 PM Rating: 5

DIY Paper Flower!!!!!

11:08 PM
Dear visitor,in this video you will see and DIY Paper Flower-How to make Beautiful Flower ,I thing you will enjoy this video.  Our YouTube channel: 3 Sisters Crafts

 

Our More Videos:

https://youtu.be/bs6lo1rlBGI


Thanks for watching. 3 Sisters Crafts.
DIY Paper Flower!!!!! DIY Paper Flower!!!!! Reviewed by Unknown on 11:08 PM Rating: 5

DIY Miniature Christmas-Christmas Tree!!!!

2:10 AM
Dear visitor,in this video you will see and DIY Miniature Christmas tree ,I thing you will enjoy this video.  Our YouTube channel: 3 Sisters Crafts

Our More Videos:


https://youtu.be/bs6lo1rlBGI
Paper Flower: https://www.youtube.com/watch?v=LusrfgcDyC4
DIY Origami Paper Flower: https://www.youtube.com/watch?v=AD2Zj9N7zM8


Thanks for watching. 3 Sisters Crafts.
DIY Miniature Christmas-Christmas Tree!!!! DIY Miniature Christmas-Christmas Tree!!!! Reviewed by Unknown on 2:10 AM Rating: 5

খুব সন্দুর কাগজের ফুল-DIY Paper Flowers-!!!!!!

2:46 AM
খুব সন্দুর কাগজের ফুল-DIY Paper Flowers-!!!!!!  খুব সন্দুর কাগজের ফুল-DIY Paper Flowers-!!!!!! Reviewed by Unknown on 2:46 AM Rating: 5

EASY PAPER CRAFTS-3 SISTERS CRAFTS

1:53 AM
Dear visitor,in this video you will see and awesome paper crafts flower, I thing you will enjoy this video.  Our YouTube channel: 3 Sisters Crafts


 

If you enjoy, please like and share this video. Subscribe our Channel for more videos.

Our More Videos:


Paper Flower: https://www.youtube.com/watch?v=LusrfgcDyC4
Paper Butterfly:https://www.youtube.com/watch?v=Jc6Y_dS5TOs
DIY Origami Paper Flower:https://www.youtube.com/watch?v=AD2Zj9N7zM8

Thanks for watching. 3 Sisters Crafts.
EASY PAPER CRAFTS-3 SISTERS CRAFTS EASY PAPER CRAFTS-3 SISTERS CRAFTS Reviewed by Unknown on 1:53 AM Rating: 5

বাঁ-পাশে

1:53 AM


ঘুমের মধ্যে কখনো লক্ষ্য করেছেন, কোন পাশে ফিরে শুতে হবে? করা হয়নি তো, জেনে নিন। ‘দ্য স্লিপ ডক্টরস ডায়েট প্ল্যান : লুজ ওয়েট থ্রু বেটার স্লিপ’-এর লেখক ডা. মাইকেল ব্রুস বলেন,

•   ডান পাশ ফিরে শুলে শরীরে মারাত্মক ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে। তার মানে ঘুমাতে হবে বাঁ দিকে ফিরে।

•    বাম দিকে ফিরে শুলে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে হার্টে রক্তের প্রবাহ বেড়ে যায়। ফলে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটতে শুরু করে।

•    এভাবে শুলে শরীরে স্বাভাবিকভাবে রক্ত প্রবাহ হয়। কিন্তু ডান কাত হয়ে শুলে সঠিকভাবে রক্ত প্রবাহে বাধা পায়।
•    বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, রাতের বেশিরভাগ সময় ডান দিক ফিরে ঘু্মালে গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে
•   সম্প্রতি ক্লিনিক্যাল গ্যাস্ট্রো এন্ট্রোলজির জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, বাঁপাশ ফিরে শুলে বদ-হজমের মতো রোগ সেরে যায়
•    প্রেগন্যান্সিতে ডান কাত হয়ে ঘুমালে বাচ্চার শরীরে রক্তের প্রবাহ কমে যায়
•    সম্ভাব্য মায়েরা বাম পাশ ফিরে শোবার অভ্যাস করুন
•    বাঁদিক হয়ে শুলে আপনার নাক ডাকা কমে যাবে। কারণ বাঁপাশ ফিরে শোয়াতে নাক ও গলা স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে ফলে শ্বাস নিতে কোনো সমস্যা হয় না।

তবে ঘুমের মধ্যে যদি কোনো ধরনের শরীরিক সমস্যা অনুভব করেন, অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ  নিন।
বাঁ-পাশে বাঁ-পাশে Reviewed by Unknown on 1:53 AM Rating: 5

শিমের গুনাগুন জেনে নিন?

2:18 AM

 quality-of-beans



শিম

শীতের সবজি বাজারে, আমাদের অনেকের কাছেই এ সময়ের মূল আকর্ষণ মজার মজার সব সবজি। অনেক সবজির মাঝে শিম-আলু দিয়ে মাছের ঝোল অনেকেরই পছন্দের তরকারি।

শিম দিয়ে নানা রকম রান্না তো হয়, কিন্তু এর পুষ্টিগুণগুলো কি জানি? আসুন জেনে নেই: 


•    শিম অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন-এ ও আয়রন সমৃদ্ধ, এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে
•    অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়া রোদ করে, তারুণ্য ধরে রাখে দীর্ঘ দিন
•    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
•    কোলেস্টেরল কমায়
•    ক্যানসার প্রতিরোধেও এটি কার্যকর
•    আঁশ সমৃদ্ধ হওয়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
•    শিমে থাকা খনিজ পদার্থ চুল পড়া রোধে সহায়তা করে
•    শিম খেলে ত্বকও ভালো থাকে।

প্রতি ১০০ গ্রাম খাবার উপযোগী শিম থেকে আমরা পানি ৮৫ গ্রাম, খাদ্যশক্তি ৪৮ কিলোক্যালরি, আমিষ ৩ গ্রাম, শর্করা ৬.৭ গ্রাম, চর্বি ০.৭ গ্রাম, খনিজ লবণ ০.৪ গ্রাম, ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-২, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম ২১০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১.৭ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ১৮৭ মাইক্রো মিলিগ্রাম এবং আঁশজাতীয় উপাদান পেয়ে থাকি।

শিমের গুনাগুন জেনে নিন? শিমের  গুনাগুন জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 2:18 AM Rating: 5

শুদেরও ডায়াবেটিস?

4:09 AM

শিশুর ডায়াবেটিস
Diabetes-diabetes


শুধু বড়রাই নয়, ডায়াটিস আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন আশঙ্কাজনক-ভাবে বাড়ছে ছোটদের মধ্যেও।


শিশুদের মধ্যে ডায়াবেটিসের কারণ

•    গর্ভবতী মায়েদের অনিয়ম এবং অপুষ্টিজনিত কারণে
•    জন্ম নেওয়া কম ওজনের শিশুর ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে
•    আবার ধনী পরিবারের শিশুদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেশি
•    কারণ তাদের খাবারে মাংস-চিজ-মিষ্টির পরিমাণ অনেক বেশি থাকে
•    তার তুলনায় শারীরিক পরিশ্রম কম করা
•    সারাক্ষণ বসে থাকা, প্রয়োজনীয় খেলার মাঠ না থাকা।


শিশুদের ডায়াবেটিসের লক্ষণ

•    রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলে ওজন কমে যায়
•    অতিরিক্ত পিপাসা পাওয়া
•    দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা
•    অতিরিক্ত দুর্বলতা
•    শিশুদের মাথাব্যথার সমস্যা শুরু হয়
•    খেলাধুলায়  আগ্রহ থাকে না
•    মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।


শরীরে এর যেকোনো লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা না করে শিশুর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যদি শিশুর ডায়াবেটিস ধরা পড়ে তবে ওষুধের পাশাপাশি খাবারের দিকে প্রথমেই লক্ষ্য রাখতে হবে।


খাবারের তালিকায় পরিমাণে বেশি রাখতে হবে

পেয়ারা, আমলকি, আমড়া, কাঁচা আম, লেবুসহ টক ফল
সবুজ শাক ও সবজি

পরিমিত খেতে হবে
পেঁপে, আম, কাঁঠাল, কলাসহ মিষ্টি জাতীয় ফল। এছাড়াও ফাস্ট ফুড, অতিমাত্রায় তেল-চর্বিযুক্ত, ভাজা-পোড়া খাবার।

খাওয়া বন্ধ
চিনি, কোল ড্রিংস, মিষ্টি, আইসক্রিম- মিষ্টি জাতীয় খাবার।


শুধু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত শিশুকেই নয়, সব শিশুর জন্য খোলা জায়গায় দিনে অন্তত এক ঘণ্টা খেলার ব্যবস্থা করতে হবে। সারাক্ষণ ফোন বা ট্যাবে গেম খেলা আর টিভি দেখার অভ্যাসও দূর করে শারীরিক পরিশ্রম করতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
শুদেরও ডায়াবেটিস? শুদেরও ডায়াবেটিস? Reviewed by Unknown on 4:09 AM Rating: 5

এসিডিটি দূর করুন সহজেই?

3:56 AM
এসিডিটি দূর করুন সহজেই
 easily


নানা ধরনের খাবার থেকে পেটে ব্যথা, গলা-বুক জ্বালা, মাথাব্যথা বা বুকে চাপ ধরে থাকে, এগুলো এসিডিটির লক্ষণ। এসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে আমাদের ঘরেই রয়েছে বেশ কিছু উপাদান। চেষ্টা করে দেখুন...


•    আখের গুড়ের সাথে গোল মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়।

•    গোল মরিচের গুঁড়া, আদা গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া এবং সমান পরিমাণ শুকনো পুদিনা পাতা একসঙ্গে মিশিয়ে দিনে দু’বার দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে।

•    খাওয়ার পরে আমলকী ও হরীতকীর রস নিয়মিত খেলে এর যাদুকরী ফল পাবেন খুব দ্রুত। কারণ এটা খেলে এসিডিটির সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।

•    তুলসী ও আমলকীর রস অম্লতা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন খাওয়ার আগে আধা কাপ এই রস খেতে হবে।

•    প্রতিদিন সকালে দুই কোয়া রসুন বা তিনটি লবঙ্গ চিবিয়ে খান, ভুলেই যাবেন কখনো এসিডিটির সমস্যা ছিল।

•    অর্ধেকটা পাকা টমেটো নিয়মিত খেলে এসিডিটির কষ্ট থেকে আমাদের মুক্তি দেবে।

•    পাকা পেঁপে অম্লতা দূর করতে খুবই সহায়ক

•    নিয়মিত দই খেলে এসিডিটি দূর হয়।


এই উপকরণগুলো প্রায় সবসময়ই আমাদের ঘরে থাকে। তাই এসিডিটি হলে ঘরোয়াভাবেই সমাধান করুন।

এসিডিটি দূর করুন সহজেই? এসিডিটি দূর করুন সহজেই? Reviewed by Unknown on 3:56 AM Rating: 5

কোনটি সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর কলা?

3:32 AM


পাকার সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হয় কলার রং

ক্যালরির চাহিদা মেটাতে সবচেয়ে সহজলভ্য ফল কলা। ফলটিতে থাকা ক্যালরির পরিমাণ ১০০। এছাড়াও এতে রয়েছে খনিজ পদার্থ, ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে।

বাজারে সহজেই পাওয়া যায় নানারকম কলা। পাকার সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হয় কলার রং। যেমন: সবুজ রংয়ের কলা, হলুদ রংয়ের, হালকা দাগযুক্ত কলা। ফলে আমরা প্রায়ই ভেবে থাকি, কোনটি সবচেয স্বাস্থ্যকর কলা।

বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য বিভিন্ন রংয়ের কলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

কলা পেকে গেলে তার রঙের পরিবর্তন হয়। প্রত্যেক কলারই বিভিন্ন রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে। কিন্তু এ নিয়েই আমরা সবচেয়ে বেশি দ্বিধায় পড়ি।

সবুজ রংয়ের কলা

কলার রং সবুজ থাকলে এটি হতে পারে স্বাস্থ্যকর খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম। যারা খাবারে চিনি কম খান তাদের জন্য সবুজ রঙের কলা উৎকৃষ্ট।

সবুজ রংয়ের কলা 
সবুজ রঙের কলাকে কাচকলাও বলা হয়। এতে প্রো-বায়োটিক ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা আমাদের হজম প্রক্রিয়ার জন্য খুবই ভালো কাজ করে।

হলুদ রংয়ের কলা
 
অনেকেই এ রঙের কলাকে সবচেয়ে উপযুক্ত মনে করেন। এ কলা খেতে মিষ্টি ও নরম। সবুজ কলার থেকে হলুদ রংয়ের কলায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেশি থাকে। পাকার সঙ্গে সঙ্গে কলার অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বেড়ে যায়।


তবে পুষ্টিবিদরা টাইপ-২ ডায়েবেটিকসে আক্রান্তদের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকা এ কলা পরিহারের পরামর্শ দিয়েছেন।

দাগযুক্ত কলা 

যে কলায় যত বেশি দাগ থাকে সে কলায় তত বেশি সুগার থাকে। দাগ থাকা বাদামি জায়গাগুলোতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে।

দাগযুক্ত কলা
বাদামি রংয়ের কলা:

কলা খুব বেশি পেকে যাওয়ার পর যখন বাদামি রং ধারণ করে তখন আমরা অনেকেই এটি খাই না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো বাদামি রঙের এ কলাতেই সবচেয়ে বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এ ফলকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের পাওয়ার হাউসও বলা হয়।

বাদামি রংয়ের কলা
এতে সুগারও থাকে অনেক বেশি। এ রঙের কলার ক্ষেত্রে ডায়াবেটিকস আক্রান্তদের সতর্ক থাকতে হবে।
কোনটি সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর কলা? কোনটি সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর কলা? Reviewed by Unknown on 3:32 AM Rating: 5

ঠাণ্ডা জ্বরে...নাজে হাল?

3:13 AM
naj-hal
ill


সর্দি, জ্বর কমাতে 

শীত আসতে হেমন্ত পাড়ি দিতে হবে। কিন্তু বাড়িতে অনেকেরই ঠাণ্ডা, কাশি, জ্বর শুরু হয়ে গেছে।

গলাব্যথা, মাথাব্যথা, কাশি, সর্দি, জ্বর কমাতে ঘরেই রয়েছে দারুণ কিছু সমাধান। ট্রাই করুন:

•    মধু কাশি কমাতে সাহায্য করে, গলাব্যথাও কমায়। মধু শ্লেষ্মা কমাতে সাহায্য করে। কাশি কমাতে এক কাপ লেবু চায়ের মধ্যে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।

•    হালকা গরম পানিতে গার্গল করলে গলাব্যথা কমে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে ১৫ মিনিট ধরে গার্গল করুন। এভাবে বিরতি দিয়ে কয়েকবার করুন। এটিও কাশি কমাতে বেশ কার্যকর।

•    এক টুকরো আদা মুখে চাবাতে পারেন। বুকে জমে থাকা কফ বেরিয়ে আসবে।


•    মধুর সঙ্গে এক চা চামচ আদা কুচি, গোল মরিচের গুঁড়া এবং লবঙ্গের গুঁড়া মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটা দিনে তিনবার খান।

•    এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে সমান্য হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে, প্রতিদিন কুলকুচি করুন। এটি শ্বাসযন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে, বুকের ব্যথা কমায়।

•    ফুটন্ত পানিতে মেন্থল মেশান। এবার মাথায় টাওয়েল চাপা দিয়ে, বড় করে দম নিয়ে, ভাপ নিন। এভাবে অন্তত ১০ মিনিট করে দিনে ২ বার করুন। গরম পানির ভাপ নিলে বুকে কফ জমতে পারে না


•    জ্বর হলে হালকা গরম পানিতে গোসল করে নিন।

•    গরম ও টাটকা খাবার খেতে হবে

•    তোয়ালে, বিছানা, বালিশ আলাদা রাখতে হবে। 

বড়দের তুলনায় শিশুরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে ঠাণ্ডাজনিত অসুখে। তবে বড়দের বা শিশুদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে যেকোনো ধরনের ওষুধ সেবন করা যাবে না। 

ঠাণ্ডা জ্বরে...নাজে হাল? ঠাণ্ডা জ্বরে...নাজে হাল? Reviewed by Unknown on 3:13 AM Rating: 5

তেলাপোকারা পালাবে...কী ভাবে জেনে নিন?

3:02 AM
 will-flee-how-to-know


তেলাপোকা

ছোট ছোট তেলাপোকাগুলো ঘরের বিভিন্ন জায়গায় যখন ঘুরে বেড়ায়, এদের তাড়াতে রীতিমতো যুদ্ধ করেও তেমন ‍উপকার পাওয়া যায় না। চাইলে কিন্তু তেলাপোকামুক্ত ঘর সহজেই পেতে পারেন, কীভাবে? জেনে নিন:


•    আলমারিতে বা কাপড় রাখার স্থানে তোশকের নিচে শুকনো নিমপাতা বা কালোজিরা কাপড়ে বেঁধে রাখুন। নিমপাতা পানিতে দিয়ে ঘর মুছুন। তেলাপোকার উপদ্রব কমবে।

•    বেকিং সোডার সঙ্গে মেশান মধু বা চিনি। মিষ্টির সঙ্গে মিশিয়ে তা ছড়িয়ে দিতে পারেন ঘরে। মিষ্টির গন্ধে তেলাপোকা সেই খাবারে আকৃষ্ট হবে ও বেকিং সোডার প্রকোপে মারাও পড়বে।

•    তেলাপোকা দূর করতে ঘরের চারপাশে বোরিক পাউডারের সঙ্গে আটা বা ময়দা মিশিয়ে ছড়িয়ে দিন।

•    তেজপাতা দিয়ে সহজেই তেলাপোকা তাড়াতে পারেন। তেজপাতার গুঁড়া ছড়িয়ে দিন ঘরের আনাচে কানাচে, এর গন্ধ তেলাপোকা সহ্য করতে পারে না।

•    এছাড়া গোলমরিচ এক চা চামচ, রসুন আর পেঁয়াজ বাটা আধা কাপ নিয়ে এক লিটার পানিতে মিশিয়ে নিন। এবার এই পানি ঘর মোছার জন্যও ব্যবহার করুন। তেলাপোকারা পালাবে এই ভাবেই।

তেলাপোকারা পালাবে...কী ভাবে জেনে নিন? তেলাপোকারা পালাবে...কী ভাবে জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 3:02 AM Rating: 5

আঁচিল দূর করতে কী প্রয়োজন ?

2:52 AM
 the-skull

আঁচিল দূর করতে

আমাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচিল(বাড়তি মাংসপিণ্ড) দেখা যায়। আঁচিলগুলো শরীরের জন্য ক্ষতি ছাড়া ভালো কিছু তো নয়, দেখতেও ভালো লাগে না। 

আঁচিলগুলো সরাতে রয়েছে কিছু চিকিৎসা। যেমন সার্জারীর মাধ্যমে আক্রান্ত কোষকে কেটে বাদ করার মাধ্যমে৷ লেজার চিকিৎসাও আজকাল করছেন অনেকে। তবে এই চিকিৎসাগুলো বেশ ব্যয় বহুল।

প্রথমে নিজেই একটু ট্রাই করতে পারেন, ঘরোয়াভাবেই ব্যথাহীন আঁচিল দূর করতে। জেনে নিন পদ্ধতি: 


•    গার্লিক এক্সট্রাক্ট থেরাপি- এ চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে ৯০ শতাংশরও বেশি ক্ষেত্রে উপকারিতা পাওয়া গেছে। রসুনে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি ফাংগাল বা জীবাণুনাশক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই সংক্রমণ সারিয়ে তোলে। রসুন আঁচিলের ওপর ২০ মিনিট রেখে ব্যান্ডেজ দিয়ে বেঁধে দিন। এটা দিনে দুবার করুন পুরো সপ্তাহ জুড়ে, আঁচিল খসে পড়েছে ।

•    অ্যালোভেরা জেল তুলো দিয়ে আঁচিলের ওপর লাগিয়ে, এটাও ব্যান্ডেজ করে রাখুন ২০ মিনিট। দিনে দুবার করুন টানা দুই সপ্তাহ। আঁচিল দূর হবে সহজেই।

•    অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে জীবাণুনাশক উপাদান থাকে৷ ২ চামচ আপেল সাইডার ভিনিগার , এক চামচ পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত জায়গায় তুলো দিয়ে লাগিয়ে ‍একইভাবে আধাঘণ্টা ব্যান্ডেজ করে রাখুন। আঁচিল শুকিয়ে কালো হয়ে যাবে আর পড়েও যাবে, বুঝতেই পারবেন না।

আঁচিলের জন্য কোনো ওষুধ ব্যবহার করতে চাইলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন।

আঁচিল দূর করতে কী প্রয়োজন ? আঁচিল দূর করতে কী প্রয়োজন ?  Reviewed by Unknown on 2:52 AM Rating: 5

আমরা কেন বাদাম খাই?

2:39 AM
nuts


বাদাম

পরিবারে পূর্ণতা আসে সন্তানের আগমনে। ছোট ছোট হাত দুটি দিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে সম্পর্কের বন্ধন তৈরি করে সন্তান। যে দম্পতিরা সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন, প্রতিদিন বাদাম খান।

‍বাদাম কেন খেতে হবে? জেনে নিন: 

বাদামে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (ভিটামিন C ও E, সেলেনিয়াম এবং জিঙ্ক), ফলিক এবং অন্যান্য ফাইটোকেমিক্যাল থাকে। এটি অন্যতম স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার।

সম্প্রতি এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, যে সকল পুরুষ পিতৃত্ব পরিকল্পনা করছেন, তারা নিয়মিত বাদাম খেলে বীর্যের ঘনত্ব, পরিমাণ ও সক্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। 

নিয়মিত বাদাম খাওয়ার ফলে বীর্যের ডিএনএ ভেঙে যাওয়ার প্রবণতাও হ্রাস পায়

 গবেষণার প্রতিবেদনে প্রতিদিন যেকোনো ধরনের ৬০ গ্রাম পরিমাণ বাদাম খাওয়ার কথা বলা হয়েছে।

এই পরীক্ষার জন্য ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ১১৯ যুবককে টানা ১৪ সপ্তাহ ধরে বাদাম খেতে দিয়ে পরীক্ষা চালানো হয়।

আমরা কেন বাদাম খাই?  আমরা কেন  বাদাম খাই? Reviewed by Unknown on 2:39 AM Rating: 5

শিশির ভেজা ঘাসে হাটলে কী হয় ?

2:29 AM
 Dew-wet-grass

শিশির ভেজা ঘাসে

সকালের শিউলি পড়া শিশির ভেজা ঘাসে ভোর বেলায় খালি পায়ে হাঁটছেন, এটা ভাবার অনুভুতিই তো ভালো লাগার।সত্যি সত্যি হাঁটার উপকারিতাও কিন্তু অনেক। 


•   ভোরবেলা খালি পায়ে ঘাসে হাঁটলে মন খুব শান্ত থাকে ‍
•    হাঁটার মাধ্যমে ফ্রেশ অক্সিজেন গ্রহণ করি
•    সূর্যের আলো দেহে ভিটামিন ডি যোগায়
•    চোখের জন্যও ঘাসের সবুজ রং উপকারি
•    ঘাসের ওপর দিয়ে খালি পায়ে হাঁটলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ে
•    পায়ের গোড়ালি ও পায়ের পেশি মজবুত হয়
•    হাঁটু ও পিঠের ব্যথা দূর করে।

প্রতিদিন সকালে ঘাসের ওপর দিয়ে মাত্র ১৫ মিনিট হাঁটুন। শরীর-মন দুই-ই ভালো থাকবে। 

শিশির ভেজা ঘাসে হাটলে কী হয় ? শিশির ভেজা ঘাসে হাটলে কী হয় ? Reviewed by Unknown on 2:29 AM Rating: 5

ব্লাড প্রেশার লো হলে কী করবেন জেনে নিন?

4:32 AM
what-to-do-if


রক্তচাপ

আমরা রক্তচাপ বেড়ে গেলে সচেতন হয়ে যাই শরীরের সুস্থতার বিষয়ে। তবে অনেককেই দেখা যায় ব্লাড প্রেশার হলে আর পাত্তা দেন না। খাদ্যাভ্যাস, মানসিক উদ্বেগ, অতিরিক্ত পরিশ্রম, স্নায়বিক দুর্বলতার কারণে শরীরের রক্তচাপের ওপর প্রভাব পড়ে।

পূর্ণবয়স্ক মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০। রক্তচাপ ১১০/৬০-এর নীচে হলে লো ব্লাড প্রেশার বলে। 


রক্তচাপ  কমে গেলে-

•    মস্তিষ্ক, কিডনি, হৃৎপিণ্ডে ঠিক ভাবে রক্ত চলাচল করতে পারে না
•    দূর্বল লাগে
•    বুক ধড়ফড় করে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেয়
•    অন্ধকার দেখা
•    বমি ভাব
•    জ্ঞান হারিয়ে ফেলতে পারেন।


প্রেশার কমে গেলে যা করতে হবে-

•    এক গ্লাস পানিতে ২-৩ চা চামচ চিনি ও এক চা চামচ লবণ দিয়ে শরবত তৈরি করে  পান করুন
•    চোখে-মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন
•    ডিম ও দুধ খেতে পারেন
•    কফিতে ক্যাফিন থাকে তাই এটি তাড়াতাড়ি রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে
•    কড়া করে একমগ কফি পান করুন।


রক্তচাপ কমে গেলে অবহেলা না করে  দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।

ব্লাড প্রেশার লো হলে কী করবেন জেনে নিন? ব্লাড প্রেশার লো হলে কী করবেন জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:32 AM Rating: 5

ডিম প্রতিদিন খেলে কী হয় ?

4:12 AM
eat

সেদ্ধ ডিম

ডিমকে বলা হয় ‘সুপারফুড’। প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, ফসফরাস, আয়রন, জিংক সবই রয়েছে ডিমে।

নিয়মিত ডিম খেলে: 

•    শিশুর মাংসপেশি, মস্তিষ্কের টিস্যু গঠন ও মেধা বিকাশে সহায়তা করে
•    সপ্তাহে চারটি ডিম টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার ৩৭ ভাগ ঝুঁকি কমায়
•    অবসাদ দূর করে মানসিকভাবে চাঙা রাখে
•    রক্তের কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে
•    রাতকানার ঝুঁকি কমায়
•    হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা ভালো থাকে
•    ডিমে আছে ভিটামিন ডি যা হাড় ও দাঁত শক্ত করে।


শিশু থেকে বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ সবাই সকালের নাস্তায় একটি ডিম খেতে পারেন বলে জানিয়েছেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ । তিনি বলেন, ক্যালোরি হিসাব কষে তো খাবেনই তাতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। একটি সেদ্ধ ডিমে প্রায় ৮০ ক্যালোরি আছে। এর মধ্যে ৬০শতাংশ ক্যালরি আসে চর্বি থেকে। ফলে সকালে একটি মাত্র সেদ্ধ ডিম খেলে সারাদিন শক্তি পাওয়া যায় এবং দূর্বলতা হ্রাস পায় ৷

তবে উচ্চরক্তচাপ, স্থুলতার মতো শারীরিক সমস্যা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ডিম খেতে হবে।

ডিম প্রতিদিন খেলে কী হয় ? ডিম প্রতিদিন খেলে কী হয় ? Reviewed by Unknown on 4:12 AM Rating: 5

মশার কামড়ে ফুলে যায়, চুলকায় কেন?

4:24 AM
 why-itching


মশার কামড়ে ফুলে যায়

শীত আসি আসি করছে, কিন্তু মশারা এসে গেছে। মশার কামড় দিলে অনেকেরই শরীরের সেই অংশ ফুলে যায়, চুলকায়।

এই চুলকানোটা খুবই অস্বস্তির, এর থেকে মুক্তির পথ আমাদের অনেকেরই জানা নেই। মশার কামড়ানোর পর এসব বিরক্তিকর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে পারি:

•    ঠাণ্ডা পানি বা বরফ দেয়া ব্যাগ চেপে ধরুন আক্রান্ত স্থানে, চুলকানো কমে যাবে
•    বেকিং সোডা ও সামান্য পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন, এবার লাগিয়ে নিন
•    নিম তেল দিলেও মশার কামড়ে উপকার পাওয়া যায়
•    বাজারে কিছু ক্রিম পাওয়া যায়, যেগুলো ব্যবহার করতে পারেন
•    অ্যালাজির ওষুধ খেলেও ফোলাভাব কমে
•    মশার কামড়ের যন্ত্রণা থেকে বাঁচতে মশারি ব্যবহার করুন।

বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার করুন, নিয়মিত।আর্বজনা যেখানে সেখানে ফেলবেন না। পাণি যাতে জমে না থাকে ,সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে । 

মশার কামড়ে ফুলে যায়, চুলকায় কেন? মশার কামড়ে ফুলে যায়, চুলকায় কেন? Reviewed by Unknown on 4:24 AM Rating: 5

বিয়ে করছো না কেন?

4:06 AM
Wedding


বিয়ের সাজে

বিয়ে আমাদের জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। কিন্তু আমরা এটিকেই জীবন ভেবে নেই, আর সমস্যা হয় এখানেই। ‘বিয়ে করছো না কেন(!)’ একটা বয়সের পর এই কথা ছেলেদের যদি ১০ বার শুনতে হয়, তবে মেয়েদের শুনতে হয় ১০০০ বার!

আমাদের সমাজে মেয়েদের জন্য একটা কথা প্রচলিত রয়েছে, ‘যত দিন ছাত্রী তত দিনই পাত্রী’। আর কোনো মেয়ের পড়া শেষ কিন্তু ‍এখনো বিয়ে হয়নি মানে তার আর বিয়ে হবে না। মেয়ের নিশ্চয় কোনো সমস্যা আছে বা আরও ভয়ঙ্কর কিছু। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন অনেক আত্মীয় বা বন্ধুরা। এমনই ভুক্তভোগীদের একজন আদিবা, ভার্সিটি থেকে মার্স্টাস শেষ করে ভালো একটা প্রতিষ্ঠানে জব করছেন।

নিজের পুরো দায়িত্ব তো নিয়েছেনই পরিবারেরও অনেকটাই তিনি দেখেন। সারাদিন ব্যস্ততার মধ্যে কখনোই একাকীত্ব অনুভব করেন না আদিবা। তবে তার চারপাশের মানুষের মাথার বোঝা হয়ে গেছে, কেন আদিবার বিয়ে হচ্ছে না? পরিচিত জনদের সঙ্গে দেখা হলেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সেই একই কথা, বয়স হয়ে যাচ্ছে, এরপর আর বিয়ে হবে না। এসব শুনে শুনে আদিবার অবস্থা এমন হয়েছে, তার আর পারিবারিক বা সামাজিক কোনো অনুষ্ঠানেই যেতে ইচ্ছে করে না।

আদিবার মতোই যাদের অবস্থা, তাদের জন্য টাইমস অব ইন্ডিয়ায় এক প্রতিবেদনে, বিয়ে বিষয়ক প্রশ্নের বেশ কিছু উত্তরের আইডিয়া দেওয়া হয়েছে। প্রশ্নকর্তা ও স্থান বুঝে কিন্তু উত্তরগুলো দিতে হবে।

প্রশ্ন কর্তা যখন বন্ধু, তাকে হাসতে হাসতে বলে দিন, গত ২০ বছর ধরেই তো মনের মতো একজনকে খুঁজছি, পাচ্ছি কই! আমার হয়ে কাজটা একটু করে দাও না। এটাও বলা যায়, কেন ‍আমার স্বাধীন আর ঝামেলাহীন জীবন দেখে কি তোমার হিংসে হচ্ছে?

হন যদি পাশের ফ্লাটের আন্টি বা দূর সম্পর্কের আত্মীয়, তবে উত্তর দিতে হবে একটু ভেবে, সুন্দর করে বলুন আসলেই আন্টি আপনারাই তো আমার অভিভাবক, কত ভাবেন আমাকে নিয়ে। আমি তো বিয়ের বিরুদ্ধে নই, দেখা যাক...আপনারাও দেখেন।
 
আরও যা বলা যায়...

আমাকে দেখে কি অসুখী মনে হচ্ছে অথবা তুমি চিন্তা করো না, গিফট রেডি করো, যেকোনো দিন দাওয়াত পাবে।

কথা হচ্ছে যাই বলবেন, বলতে হবে রাগ না করে, আর অবশ্যই আঘাত না দিয়ে।

একা থাকা বা না থাকার সিদ্ধান্ত আপনার। জীবনটাকে নিজের মতো করে গোছানোর জন্য যদি একটু সময় নিতেই হয়, তো নিন। তবে সব সময়ই নিজের পরিবারের কথাও মাথায় রাখুন, যেন আপনার কারণে বাবা-মা আর ভাই-বোন কোনো কষ্ট না পান।

অন্যরা কি ভাবছে এটা ভাবার জন্য ফ্রি সময় থাকলে ভাবুন। তবে ভালো হয় যদি ব্যস্ত থাকেন আর এসব নিয়ে ভাবার মতো সময় হাতে কম থাকে।

জীবনের প্রতিটি দিন সুন্দর একে উপভোগ করতে শিখুন।  জীবন টাকে বিয়ের বন্ধনে না বাধলে কখন জীবনের মানে বুঝা যাই না ।
বিয়ে করছো না কেন? বিয়ে করছো না কেন? Reviewed by Unknown on 4:06 AM Rating: 5

মিথ্যে অভিনয়?

4:33 AM
acting
“গল্পঃ মিথ্যে অভিনয়
Writer→ Tuktukeyღ
.
সকাল বেলায় আমি আর আমার স্ত্রী
মায়া দুইজন এক সাথে বসে নাস্তা
করছিলাম ।হঠাৎ কলিং বেল বেজে
উঠলো। আমি তখন বললাম, আমি দেখছি
কে এসেছে তুমি নাস্তা করো, মায়া
কোনো কথা না বলে নাস্তা করতে
লাগলো । আমি নাস্তা করা রেখে
উঠে দরজা খুলে দেখলাম একটা ছেলে
দাঁড়িয়ে আছে ।
তার হাতে একটা খাম।
আমাকে দেখে ছেলেটা খামটা
অামর হাতে ধরিয়ে দিয়ে চলে যায় ।
আমি খামটা হাতে নিয়ে দরজা বন্ধ
করে নাস্তার টেবিলে এসে বসি ।
তখন মায়া জিজ্ঞেস করে , কে
এসেছিলো।
আমি বললাম, একটা লোক এসে এই খাম
টা দিয়ে গেলো । এরপর খামটা খুলে
দেখি ভিতরে একটা চিঠি।
আমি চিঠিটা নিয়ে পড়ি । দেখি
তাতে লেখা , মায়া তোমার আর
আমার সম্পর্কের ঘটনাটা তোমার
স্বামীকে যদি বলে দেই তাহলে কেমন
হয় । তোমার সাথে আমার সম্পর্ক
কিভাবে হয় ।কখন আমরা কোথায় দেখা
করি সব কিছু যদি তোমার স্বামীকে
বলে দেই তাহলে কেমন হয় । ইতি
তোমার পুরোনো প্রেমিক ।
---
চিঠিটা পড়ে আমি ধমক দিয়ে বলি ,
এসব কি এসবের মানে কি ।
মায়া ভয়ে ভয়ে বলে , কি হইছে এতো
রাগলে কেনো।
আমি বললাম, কি হইছে তুমি জানো না
,তুমি বিয়ের আগে বলছিলে, তোমার
সাথে কোনো ছেলের সম্পর্ক ছিলো
না কিন্তু এখন এসব কি দেখছি। এই বলে
চিঠিটা তার হাতে দেই। সে তখন
সেটা পড়তে শুরু করে । চিঠিটা পড়া
হলে দেখি তার চোখ দিয়ে টপ টপ করে
জল পরছে । সে কেঁদে কেঁদে বলল,
দেখো এসব মিথ্যা। কেউ আমাকে
বদনাম করার জন্য এমন কাজ করছে,
বিশ্বাস করো আমার কোনো ছেলের
সাথে সম্পর্ক ছিল না । আমি তখন রেগে
গিয়ে বলি, কিভাবে তোমাকে
বিশ্বাস করি' । তুমি আমার সাথে
বিশ্বাস ঘাতকতা করছো, আমার
বিশ্বাস ভেঙ্গে দিছো ।
সে তখন বলে, আমার কথা শুনো ,
আমাকে একটু বুঝতে চেষ্টা করো ।
আমি তখন বললাম, তোমার কোন কথাই
শুনতে আমি চাইনা, আমি প্রমাণ
পেয়েছি কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা
সেটার । এই বলে রাগ করে সেখান
থেকে উঠে রুমে চলে আসি। আসার সময়
তার দিকে তাকালাম , দেখি সে
এখনো কেঁদে চলেছে ।
---
রুমে এসে আমি হাসতে হাসতে
শেষ,আজ নিজেকে ভালো একজন
অভিনেতা মনে হচ্ছে । মায়ার সামনে
ভালোই অভিনয় করলাম , সে বুঝতে
পারে নাই সব কিছু সাজানো একটা
নাটক ছিলো।
অাসলে চিঠিতে যা লেখা ছিলো
সব মিথ্যে।
অার এই মিথ্যে কাজটা অামার
নিজের করা ।
গত রাতে সে আমাকে কথায় কথায়
বললো , আমি নাকি মানুষকে কষ্ট
দিতে জানি না । মানুষকে কাঁদাতে
পারি না । আসলে আমি চাই সবাই
জেনো সুখে থাকে
আমি চাইনা আমার কারনে কেউ কষ্ট
পাক । আমি হাজার কষ্ট পেলেও সবাই
যেন সুখে থাকে এটাই চাই ।
আমি কিন্তু ইচ্ছে করলে মানুষকে কষ্ট
দিতে পারি ।
মানুষকে কাঁদতে পারি । এটা ওকে
বুঝানোর জন্য মিথ্যে এই নাটকটা করি ।
গত রাতেই সে যখন বলছিলো এরপরে
আমি আমাদের বাড়ির পাশের এক ছোট
ভাই কে ফোন করে বলি একটা চিঠি
লেখে সকালে আমাকে দিয়ে যেতে
। কি কি লিখবে সেটাও বলে দেই,
আমি নিজে লিখি নাই কারণ আমার
হাতের লেখা সে বুঝতে পারবে । তাই
ছোট ভাইকে দিয়ে লেখালাম যাতে
সে বুঝতে না পারে এটা আমারি করা
কাজ । আর নাস্তা করার সময় সে ছোট
ভাইটা এসে চিঠি টা দিয়ে গেছে ।
---
এরপরে আমি একটা চিরকুট লিখলাম।
সবকিছুই সাজানো মিথ্যে একটা নাটক
ছিলো ।
কেনোই বা তার সাথে এমন কাজ
করলাম সব কিছু
লেখে চিরকুট টা নাস্তা করার
টেবিলের উপর রেখে বাসা থেকে
বের হয়ে আসলাম । আমি জানি সে
টেবিল পরিষ্কার করতে আসবে , তখন
সে চিরকুটটা পাবে আর সত্যিটা
জানতে পারবে । সত্যিটা চিরকুটে
লিখে দিলাম কারন সামনা সামনেই
যদি বলতে যাই সবকিছু সাজানো একটা
নাটক ছিলো । তাকে শুধু কষ্ট
দেয়ার জন্যই এমন কাজ করেছি। তাহলে
সে আমার বারটা বাজাবে ।
এখন চিরকুটে লিখে দিলাম সত্যিটা
জানার পর রাগ উঠলে আমাকে যেন
কিছু না করতে পারে । চিরকুট পড়ার পর
যখন তার রাগ কমবে তখন গিয়ে বাসায়
আসবো ।
দুপুরে ভয়ে ভয়ে বাসায় এলাম ,এসে
দেখি
সে টেবিল পরিষ্কার করে নাই , আমি
চিরকুট টা যেভাবে টেবিলের ওপর
রেখে গেলাম ঠিক তেমনি অাছে ।
তার মানে সে চিরকুট টা দেখে নাই ,
সত্যিটা এখনো জানতে পারে নাই ।
এরপরে আমি রুমে আসলাম
তার নাম ধরে দুবার ডাক দিলাম , কিন্তু
তার কোনো সারাশব্দ পেলাম না ।
তখনি আমার নজর গেল বিছানার উপর ,
দেখি সকালের চিঠিটা বিছানার
ওপর
পড়া , সাথে একটা চিরকুট ।
আমি চিরকুট টা হাতে নিয়ে সেটা
পড়তে লাগলাম। সেটাতে দেখি
লেখা।
প্রিয় স্বামী সকালের চিঠিটার
সম্পকে তোমাকে কিছু বলতে চাই, পাঁচ
বছর আগের ঘটনা , আমি যখন কলেজে
পড়তাম ,তখন একটা ছেলের সাথে
আমার সম্পর্ক ছিলো । ওর সাথে আমার
সম্পর্ক ছিল দুই মাস, এর পরেই আমরা
ব্রেকাপ করি । আমাদের সম্পর্কটা
তেমন ঘনিষ্ঠ ছিল না । আর ব্রেকপের
কিছুদিন পর
আমি সবকিছু ভুলে যাই। তাই তোমার
সাথে যখন আমার বিয়ের কথাবার্তা
হয় , যখন তুমি আমাকে জিজ্ঞেস
করেছিলে । কোন ছেলের সাথে
আমার সম্পর্ক আছে কিনা , তখন আমি না
বলি । তোমাকে না বলি শুধু এই
কারণেই আমি সবকিছু ভুলে গেছিলাম।
নতুন করে আবার সবকিছু মনে করতে
চাইনি বলে ।
কিন্তু এতো বছর পর আবার আমার অতীত
সামনে এসে দাঁড়াবে তা আমি কখনও
কল্পনাও করি নাই ।
হতে পারে অামার অতিত তোমার
কাছে সাধারন ব্যাপার। কিন্তু এখন
আমি কিভাবে তোমাকে মুখ
দেখাবো , তোমার চোখে চোখ
রাখবো । প্রতিটা মূহতে মনে হবে আমি
তোমাকে ধোকা দিচ্ছি, এই অনূভুতি
নিয়ে কিভাবে বেঁচে থাকবো । না
তা আমি কখনো পারবো না, তাই
চিরদিনের জন্য তোমাকে ছেড়ে চলে
যাচ্ছি। আর কখনো আমার এই মুখ
তোমাকে দেখাবো না । ভালো
থেকো তুমি আর পারলে আমাকে ক্ষমা
করে দিও । ইতি তোমার স্ত্রী মায়া ।
চিরকুট টা পড়ে পাগলের মতো তাকে
ডাকতে লাগলাম। একে একে সব রুমে
রান্নাঘরে সব জায়গায় তাকে খুঁজতে
লাগলাম । কিন্তু তাকে পেলাম না ,
তার মোবাইলে কল দিলাম, দেখি তার
মোবাইল বন্ধ। তারপর এক এক করে তার
মা বাবা বন্ধু বান্ধব সকল আত্মীয়
স্বজনকে কল করলাম। সে কোথাও নেই ,
কেউ তার সম্পকে কিছুই জানে না।
আমার মধ্যে একটা ভয় কাজ করা শুরু করল ,
তাকে হারানোর ভয়। এসব আমার
কারনে হলো ফাজলামি করতে গিয়ে
বড় একটা ভুল করে ফেললাম। সবকিছুর জন্য
আমি নিজেই দায়ী। আমার কারণেই
আমি আমার স্ত্রীকে চিরদিনের জন্য
হারাতে বসলাম।
আমার হঠাৎ মনে পড়লে সব জায়গায় তো
দেখলাম কিন্তু ছাদে দেখা হয়নি ।
তাড়াহুড়া করে ছাদে উঠে গিয়ে
দেখি , ছাদের এক কোনায় সে
দাঁড়িয়ে আছে , আমাকে দেখে সে
হাসতে লাগল। আর আমি ওকে দেখে
কেঁদে ফেললাম । তার কাছে গিয়ে
তাকে জড়িয়ে ধরলাম । তারপর বললাম,
এসব কি এসবের মানে কি , তুমি জানো
আমি কতটা কষ্ট পেয়েছি , এমন কাজ
করা তোমার মোটেও ঠিক হয়নি ।
তখন সে বলে, আচ্ছা আর তুমি যে আমার
সাথে করছো সেই কাজটা কি ঠিক
ছিল ।
তখন আমি বলি , না , সেটাও ঠিক
ছিলো না , তারজন্য সরি । আচ্ছা তুমি
সত্যি টা জানলে কি করে ।
তখন সে আমার চোখের জলের ফোটা
গুলো তার শাড়ীর আচল দিয়ে মুচে
আমাকে জরিয়ে ধরে বললো ।
তুমি টেবিলের উপর যে চিরকুট টা
রেখে গিয়েছিলে সেটা পড়ে , তখন
আমার এত রাগ এসেছিলো তোমাকে
হাতের কাছে পেলে খুন করে
ফেলতাম । এরপর যখন রাগ কমলো তখন
প্ল্যান করলাম , তুমি যে ভাবে
আমাকে কষ্ট দিয়েছো , আমাকে
কাঁদিয়েছো , তেমনি আমিও
তোমাকে কষ্ট দিবো তোমাকে
কাঁদাবো । এরপর তোমার চিরকুটটা
টেবিলের উপর রেখে দিলাম যেমন
করে তুমি রেখে গেছো ঠিক তেমনি ।
তারপর আমি মিথ্যে একটা চিরকুট
লিখলাম , সেটা বিছানার উপর রেখে
ছাদে এসে লুকিয়ে থাকলাম । আমি
জানতাম তুমি আমাকে না দেখতে
পেয়ে আমাকে পাগলের মত খুঁজবে ।
আমি তখন বললাম , তার মানে আমি কষ্ট
দিয়েছি তার প্রতিশোধ নিলে । তখন
সে বলে , ঠিক তাই তার প্রতিশোধ
নিলাম ।
আচ্ছা তুমি কি করে ভাবতে পারলে
আমি তোমাকে ছেড়ে চলে যাব ।
আমি কখনো তোমাকে ছেড়ে যাব না
। তুমি যদি আমাকে যেতে বল আমাকে
দূর দূর করে তাড়িয়ে দেও তারপরও আমি
যাব না । মরার পরও তোমার পিছু আমি
ছারবো না , পেত্নী হয়ে তোমার
পাশে থাকবো , তোমাকে ছাড়া এক
মুহূর্ত আমি থাকতে পারবো না । কারন
অনেক বেশি ভালোবাসি তোমায় ।
তখন আমি ওকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে
বললাম।
আমিও তোমাকে ছাড়া এক মুহূর্ত
থাকতে পারবো না,
কারন আমিও তোমাকে অনেক বেশি
ভালোবাসি ।
মিথ্যে অভিনয়?  মিথ্যে অভিনয়? Reviewed by Unknown on 4:33 AM Rating: 5

সম্পর্ক যখন উল্টো পথ..তখন কী করবেন তা জেনে নিন?

4:22 AM
is-on-the

সুন্দর সম্পর্ক

একটি সুন্দর সম্পর্ক যেমন জীবনটাই সুন্দর করে দিতে পারে। তেমনি সম্পর্ক যখন খারাপ যায় তখন পৃথিবীর কোনো সৌন্দর্যই যেন আর চোখে পড়ে না। মনও বিষিয়ে যায়, এমন অবস্থা কিন্তু একদিনে তৈরি হয় না।

সম্পর্কে ছোট ছোট কথা কাটাকাটি, ভুল বোঝাবুঝি থেকে দূরত্ব তৈরি হয়। যার মূলে থাকে-


•    সঙ্গীর সমালোচনা, সারাক্ষণ যদি সঙ্গীর ভুলগুলো সামনে এনে সমালোচনা করা হয়, সে সম্পর্ক হয়ে ওঠে বিরক্তিকর

•    মানসিক দূরত্ব যদি তৈরি হয়,  তবে সম্পর্ক বিচ্ছেদের দিকেও যেতে পারে

•    অবজ্ঞা বা অবমাননা করলে সম্পর্কের ক্ষেত্রে তা স্বাভাবিকভাবেই প্রভাব পড়ে। এটি স্বাভাবিক সম্পর্ক নষ্ট করে

•    দুজনের সামাজিক অবস্থানে বিস্তর ফারাক থাকলে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক সত্যিই সহজ নয়


•    পছন্দ-অপছন্দের পার্থক্য থাকলেও সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হয়

•    নিরাপত্তাহীনতা দেখা দিলে সে সম্পর্ক নিয়ে বেশি দূর যাওয়া সম্ভব নয়

•    পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ যদি না থাকে, শারীরিক সম্পর্ক বা আগ্রহ নষ্ট হয়ে যায়। তবে সম্পর্কও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


এমন পরিস্থিতিতে সম্পর্ক শেষ হয়ে যাচ্ছে ভেবে অভিমান করে দূরে না গিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে সরাসরি আলাপ করা উচিত। দুজনের কথা-চিন্তা শেয়ার করতে হবে, জীবনটাকে কিভাবে দেখতে চাইছেন? এখন মনে হচ্ছে কিছু দিন পর সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু যদি না হয়, তখন কি হবে? সব দিক আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিন।

সঙ্গী দুঃখপ্রকাশ করলে তার প্রতি ক্ষমাশীল হতে হবে। বিশ্বাস আর ভালোবাসা দিয়েই সম্পর্কে আস্থা ফেরাতে হবে। অন্তত চেষ্টা করতে হবে একসঙ্গে পথ চলার। তবেই সম্ভব একটি সুন্দর সম্পর্কে থেকে সবার কাছে অনুকরণীয় হওয়ার। তাই আপনার জীবন সঙ্গীকে সন্দেহ না করে তাকে বিশ্বাস করতে হবে।

সম্পর্ক যখন উল্টো পথ..তখন কী করবেন তা জেনে নিন? সম্পর্ক যখন উল্টো পথ..তখন কী করবেন তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:22 AM Rating: 5

মেঠো ইঁদুর ও শহুরে ইঁদুর কাহিনী?

4:44 AM
urban-rats


একবার এক গণ্যমান্য শহুরে ইঁদুর এল এক সাধারণ মেঠো ইঁদুরের কাছে। মেঠো ইঁদুর বাস করত এক মাঠে। সে তার অতিথিকে খেতে দিল যা তার ছিল-- মটর ও গমের দানা।

গণ্যমান্য ইঁদুর একটু খুঁটে খেয়ে বলল, “তোমার খাবার এতই অপুষ্টিকর বলেই তুমি এমন রোগা। এসো, আমার কাছে, দেখো কীভাবে আমরা থাকি।”

তখন মেঠো ইঁদুর চলল শহুরে ইঁদুরের কাছে। রাতের জন্য তারা মেঝের নিচে অপেক্ষা করল। লোকেরা এসে খেয়ে চলে গেল। তখন শহুরে ইঁদুর তার অতিথিকে খাবার ঘরে নিয়ে চলল এক গর্ত দিয়ে। তারা দুজনেই চড়ে বসল টেবিলের উপর। সাধারণ মেঠো ইঁদুর জীবনে কখনও এমন ভালো খাবার চোখেও দেখেনি।

সে বলল, “তুমি ঠিক বলেছ, আমাদের জীবন খুবই খারাপ। আমিও শহরে বাস করতে চলে আসব।”

একথা বলতে না বলতেই টেবিল কেঁপে উঠল। আর দরজা দিয়ে মোমবাতি হাতে নিয়ে ইঁদুর ধরতে লোক ঢুকল ঘরে। তারা কোনোক্রমে গর্তে ঢুকে নিজেদের বাঁচাতে পেরেছিল।

“না!” বলল মেঠো ইঁদুর, “এর চেয়ে আমার মাঠে বাস ঢের ভালো। সেখানে এমন মিষ্টি খাবার নেই ঠিকই, তবে এমন ভয়ের কোনো কারণও নেই।” তখন শহরে ইদুর বলল কুড়ে ঘড়ে থাকো তুমি,বুঝবে কী করে বল এই শহরে থাকার মর্ম।
মেঠো ইঁদুর ও শহুরে ইঁদুর কাহিনী? মেঠো ইঁদুর ও শহুরে ইঁদুর কাহিনী? Reviewed by Unknown on 4:44 AM Rating: 5

হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখার মন্ত্র জেনে নিন ?

4:16 AM
know-the


আমার হার্ট, তোমার হার্ট

হৃদযন্ত্র(হার্ট) হচ্ছে আমাদের দেহের চালক। এটি যতক্ষণ সুস্থভাবে সচল থাকবে, আমরাও ভালো থাকব।


হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে আমাদের যা করতে হবে:

হাসি 
•    দিনে ১৫ মিনিট প্রাণখোলা হাসি
•    অনাবিল হাসি হার্টের জন্য খুবই উপকারী
•    হাসি মানুষের রক্তনালীতে রক্ত চলাচলকে কার্যকর রাখতেও সহায়তা করে।

স্বাস্থ্যসম্মত খাবার
•    অতিরিক্ত তেল মশলায় রান্না করা খাবার কম খান
•    মাছ বেশি খেতে সমস্যা নেই তবে মাংস পরিমিত
•    প্রতিদিনের খাবারে বেশি করে সবজি ও ফল রাখুন
•    প্রাণীজ তেল এড়িয়ে চলুন

ওজন নিয়ন্ত্রণ
•    সপ্তাহে কমপক্ষে ৫ দিন অন্তত ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করতে হবে
•    ধূমপান ও  নেশাজাতীয় দ্রব্য হার্টের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
•    যদি কেউ ধূমপায়ী হয়, অ্যালকোহল পান করে কিংবা নিষিদ্ধ ড্রাগ নেয় তাহলে তার হার্টের অতিরিক্ত পরিশ্রম হয়
•    অধিক পরিশ্রম করলে আমরা যেমন পরিশ্রান্ত হয়ে পড়ি, তেমনি হার্টও ক্লান্ত হয়ে যায়
•    যার পরিণাম ধীরে ধীরে মৃত্যু
•    জীবনযাপনে চাই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি
•    দুঃশ্চিন্তা, হতাশা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন
•    দুঃশ্চিন্তা হার্টের জন্য মারাত্মক।


হার্ট ভালো রাখতে, মন ভালো থাকাও জরুরি। ভালোবাসুন চারপাশের সাবাইকে, চেষ্টা করুন ভালো কাজে সম্পৃক্ততা বাড়াতে। মন এমনিতেই ভালো থাকবে, সঙ্গে হার্টও। আর জীবন সঙ্গীর সাথে ভালো ব্যবহার করুন,তাতে করে নিজের মন ও হার্ট ভালো থাকবে।

হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখার মন্ত্র জেনে নিন ? হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখার মন্ত্র জেনে নিন ?   Reviewed by Unknown on 4:16 AM Rating: 5

পানি পানও ক্ষতিকর! কী জানতে হলে চোখ রাখুন?

4:00 AM
know


পানি পান

পানি ছাড়া বেঁচে থাকা ‍অসম্ভব। তারপরও পানি পান কেন ক্ষতিকর হবে?


সেদিন আরিয়ান বলেছিলেন প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তিনি ২ লিটার পানি পান করেন। এটা কি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?

বিশেজ্ঞরা বলেন, পানি আমাদের শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে, পেট পরিষ্কার রাখে, শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দেয়। তবে অতিরিক্ত পানি পানে আমাদের শরীরের ভালোর পরিবর্তে ক্ষতিই হয় বেশি।

•    অতিরিক্ত পানি পান করলে কিডনির ওপর চাপ পড়ে
•    ফলে কিডনির কার্যক্ষমতা দ্রুত কমতে থাকে
•    অত্যাধিক পানি পান করলে আমাদের রক্তে পানির মাত্রা বৃদ্ধি হতে পারে
•    হৃদপিণ্ডের কাজ হলো সারা শরীরে রক্ত পাম্প করা
•    রক্তের পরিমাণ বেশি হলে হৃদপিণ্ডের ওপরও চাপ পড়ে
•    শরীরে পটাসিয়াম মাত্রা কম হয়ে যায়
•    এই পরিস্থিতিতে বুকে ব্যাথা, মেজাজ খিটখিটে হতে পারে।


তাহলে কতটুকু পানি পান করতে হবে তাই তো ভাবছেন? সুস্থ থাকতে প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস বা দুই লিটার পানি পান করাই যথেষ্ট। তবে অতিরিক্ত গরম থেকে এসেই পানি পান করা যাবে না। তাহলে শরীরের ক্ষতি হবে
পানি পানও ক্ষতিকর! কী জানতে হলে চোখ রাখুন? পানি পানও ক্ষতিকর! কী জানতে হলে চোখ রাখুন? Reviewed by Unknown on 4:00 AM Rating: 5

ডাবের পানি পানে...কী উপকারিতা জেনে নিন?

3:42 AM


নিয়মিত ডাবের পানি পানে...

বেশ গরম পড়ছে, বাইরে বের হলে আমরা প্রায়ই গরমে তেষ্টা মেটাতে ডাবের পানি পান করি। শুধু গরমে না, সারা বছরই পান করা উচিত স্বাস্থ্যকর ডাবের পানি।

কারণ এতে রয়েছে,  অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও জিংক। এগুলো আমাদের সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। ডাবের পানি নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে।

নিয়মিত ডাবের পানি পানে...

•    ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির ঘাটতি দূর করে ভারসাম্য বজায় রাখে
•    রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কম থাকে। ফলে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
•    ত্বকের তৈলাক্তভাব, ব্রণ, রোদে পোড়া দাগ দূর হয়
•    শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়
•    অ্যান্টিএজিং উপাদান থাকায় শরীরের কোষকে বুড়িয়ে যেতে দেয় না। তাই সহজে
•    বয়সের ছাপ পড়ে না, তারুণ্য ধরে রাখে
•    ক্লান্তি দূর করে, কর্মশক্তিও বাড়াতে সাহায্য করে
•    হজম ক্ষমতা বাড়ায়, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে
•    ইউরিন ইনফেকশন দূর করে।
water


সকালে খালি পেটে, ভারি কাজের আগে ও পরে,  খাওয়ার আগে-পরে মোট কথা দিনের যেকোনো সময়ই পান করতে পারেন পুষ্টিকর এই পানীয়। আর এই পানি দিয়ে মুখ ধুলে , ত্বক উজ্জ্বল হয় ,এই পানির উপকারিতার বিকল্প নায়।



ডাবের পানি পানে...কী উপকারিতা জেনে নিন? ডাবের পানি পানে...কী উপকারিতা জেনে নিন?     Reviewed by Unknown on 3:42 AM Rating: 5

সঙ্গীর জন্মদিনে কি করবেন তা জেনে নিন?

4:26 AM
patners birthday

সঙ্গীর জন্মদিনে

প্রিয় মানুষটির জন্ম হয়েছিলো বলেই তো, শতকোটি মানুষের মধ্যে থেকে খুঁজে পেলেন মনের মানুষ। এই দিনটি এজন্য অনেক বেশি স্পেশাল। কারণ সঙ্গী যে আপনার কাছে কতটা স্পেশাল এটা বোঝানোর সুযোগ এই দিন। যে জন্য অপেক্ষা করতে হয় পুরো ৩৬৫ দিন।

মাত্র ক’দিন পরেই  রাজন জন্মদিন। তার নতুন বউ সুরাইয়া বেশ চিন্তিত, কী করলে রায়হানকে চমকে দিতে পারেন!

ভালোবাসার মানুষটির জন্য কিছু করতে সব সময়ই আমাদের ভালো লাগে। আর তার জন্মদিনটিকে সাধারণ থেকে অসাধারণ করার কোনো সুযোগই হাতছাড়া করতে চাই না আমরা। তাহলে জেনে নিন কী কী করা যায়:

ভিডিও
তার সঙ্গে শুরু থেকে দেখা হওয়া, সুন্দর মূহুর্তগুলো দিয়ে সাজাতে পারেন সুন্দর একটি বার্থডে উইশ। শেয়ার করুন  স্যোশাল মিডিয়াগুলোতে, তাকে ট্যাগ করতে ভুলবেন না যেন।

অ্যালার্ম 
প্রতিদিন সকালে জাগতে একই অ্যালার্ম দিয়ে রাখি, বিশেষ দিনের সকালটা শুরু হতে পারে জন্মদিনের শুভেচ্ছায়, এটা আপনিই সেট করে রাখুন আগের রাতে, সঙ্গীকে না জানিয়ে।

একটু চেঞ্জ
ঘরে উৎসবের আবহ আনতে ডেকোরেশন করুন। জন্মদিনে সবাই একটু রোমান্টিক মুডে থাকেন, তাই মোমের আলো, পছন্দের ফুল দিয়ে সাজাতে পারেন শোবার ঘর।

ছোট্ট পার্টি
সঙ্গীকে সারপ্রাইজ দিতে দিনের একটি সময়ে তার কাছের বন্ধুদের ডাকুন। সবাই মিলে কোনো পছন্দের মুভি দেখা আর মজার মজার খাবারের সঙ্গে জম্পেস আড্ডা দিন...ও খাবার তৈরি ঝামেলা আর সময় যাবে মনে হলে বাইরে থেকে অর্ডার করে আনুন।

গিফট-গিফট 
এতো কিছু করার পরও বিশেষ দিনে-বিশেষ মানুষকে-বিশেষ কিছু দিতে পারলে ভালো লাগে। তার পছন্দ আর প্রয়োজন দুটোই আপনি জানেন। সাধ্যের মধ্যে আগে থেকেই পরিকল্পনা করে সুন্দর একটি উপহার কিনে রাখুন, সময়মতো দিয়ে দিন ভালোবাসায় মোড়ানো জন্মদিনের গিফট। 

সঙ্গীর জন্মদিনে কি করবেন তা জেনে নিন? সঙ্গীর জন্মদিনে কি করবেন তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:26 AM Rating: 5

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস! হলে কী করতে হবে জেনে নিন?

3:42 AM
what-to-do


গর্ভবতী

নারীর জীবনের পূর্ণতা আসে মাতৃত্বে। যেদিন থেকে জানা যায় নারীটি মা হতে যাচ্ছেন সেদিন থেকেই শুরু হয় তার নতুন জীবন, নতুন সংগ্রাম। প্রতিদিনই হবু মাকে মুখোমুখি হতে হয় নানা শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের।

গর্ভকালীন সময়ে অনেকের ডায়াবেটিস হতে পারে। হবু মায়ের ডায়াবেটিস হলে সুস্থ থেকে সুস্থ সন্তান জন্ম দিতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে, করণীয়গুলো জেনে নিন:


•    গর্ভবতী হওয়ার পর থেকে দুই মাস বিরতি দিয়ে শরীরের সুগারের মাত্রা জানতে গ্লুকোজ টেস্ট করতে হবে
•    শরীরের ওজন বেশি থাকলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে
•    গর্ভকালীন সময়ে অনেকেই সন্তানের পুষ্টির কথা ভেবে অনেক বেশি খাবার খান, এতে ওজন বাড়ে আর ডায়াবেটিসও হতে পারে
•    সুস্থ মা ও শিশুর জন্য পুষ্টিকর খাবার যেমন শাক-সবজি, ফল, আঁশযুক্ত খাবার এবং সঙ্গে কম চিনি এবং কম চর্বিযুক্ত খাবার খেতে হবে
•    যাদের ডায়াবেটিস হয়েছে তাদের যথেষ্ট ব্যায়াম করতে হবে ও হাঁটতে হবে
•    গর্ভকালীন ডায়াবেটিস বেশিরভাগ সময়ই শিশুর জন্মের পর এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। তবে পুরো সময়টা সুস্থ থাকতে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরমর্শ নিয়ে চলতে হবে।


দুশ্চিন্তামুক্ত-সুস্থ থেকে সুন্দর সময়টা উপভোগ করুন। এবং নিজের ও সন্তান এর যন্ত নিন।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস! হলে কী করতে হবে জেনে নিন? গর্ভকালীন ডায়াবেটিস! হলে কী করতে হবে জেনে নিন?     Reviewed by Unknown on 3:42 AM Rating: 5

সুখের চিন্তায়...যা করলে মনটা এমনিই ভালো হবে তেমন কিছু আইডিয়া জেনে নিন?

8:24 PM
happiness





"সুখ" "সুখ" করি কেঁদনা আর,
যতই কাঁদিবে ততই ভাবিবে,
ততই বাড়িবে হৃদয়-ভার।

ছোটবেলা থেকে এটা পড়ে পড়ে বড় হয়েও সেই সুখের খোঁজেই আমরা দুঃখী হই বারবার। সুখের জন্য হাহাকার করার আগে একবার ভাবতে হবে, আসলে সুখী হতে আমরা নিজের জন্য কী করছি?
just-happy

যা করলে মনটা এমনিই ভালো হবে তেমন কিছু আইডিয়া জেনে নিন: 

ভ্রমণ
নতুন জায়গা, নতুন পরিবেশ, চারপাশের মানুষের জীবন দেখে বা প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে গিয়ে যে আনন্দ আর ভালো লাগায় ভরে উঠবে মন, এর নামই তো সুখ।

শরীরটাও ফেলনা নয় 

শরীরের সুস্থতাই দিতে পারে মানসিক স্বস্তি। নিয়মিত ব্যায়াম শুধু আমাদের সুস্থই রাখে না, এতে মন ভালো থাকে, আত্মবিশ্বাস বাড়ে।

নিজের ওপর ফোকাস

অন্যদের সঙ্গে নিজেদের অবস্থার তুলনা করার একটি প্রবণতা রয়েছে, এটা ছাড়তে হবে। নিজের প্রতি যথেষ্ট যত্নবান হতে হবে, সঙ্গে সঙ্গে যে বিষয়গুলো চাইলে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব সেগুলোর জন্য পরিকল্পনা করে চেষ্টা শুরু করতে হবে।

সামাজিক কাজ
কিছু সামাজিক কাজ করতে পারেন, এতে মানুষের, সমাজের উপকারও হবে, বাড়তি পাওনা হবে আপনার নিজের মধ্যে ভালো লাগা, শ্রদ্ধা, ইতিবাচক মনোভাব তৈরি।

একটু হাসি মিলিয়ন শব্দের চেয়েও বেশি

হাসিটা ধরে রাখুন, হাসলে মন যেমন ভালো থাকে, অন্যদের মনও ভালো হয়ে যায়, সুন্দর হাসির মায়ায়। অনেক কথা বলার চেয়ে যোগাযোগের জন্য অনেক বেশি শক্তিশালী মাধ্যম হচ্ছে-একটু হাসি।

অন্যের কাছে সুখ প্রত্যাশা না করে, নিজের জন্য একটি ছোট্ট সুখের পৃথিবী গড়ে নিন, এবার সেখানে দুঃখদের ‘প্রবেশ নিষেধ’। তবুও কিছু কিছু সমস্যার আমাদের জীবনে প্রায় আসে তবে তা সমাধান করে ,জীবন কে উপভোগ্ করতে হবে।
সুখের চিন্তায়...যা করলে মনটা এমনিই ভালো হবে তেমন কিছু আইডিয়া জেনে নিন? সুখের চিন্তায়...যা করলে মনটা এমনিই ভালো হবে তেমন কিছু আইডিয়া জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 8:24 PM Rating: 5

চিন্তা যখন চোখের কালি,দূর করবেন কী ভাবে জেনে নিন?

8:00 PM
remove


চোখের ত্বকের সঠিক পরিচর্যা করা প্রয়োজন
eye-link



রাত জাগা, দুশ্চিন্তার কারণে চোখের নিচে কালি বা ডার্ক সার্কেল পড়ে। চোখের চারপাশের ত্বক শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় সংবেদনশীল। তাই চোখের ত্বকের সঠিক পরিচর্যা করা প্রয়োজন।

যারা চোখের কোলে কালো দাগ নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন, ঘরোয়া কিছু উপকরণের সাহায্যেই দূর করতে পারেন এই দাগ। জেনে নিন:
tips

•    শসার ব্যবহারে চোখের আরামবোধ হয়। এটি কালো দাগ দূর করে ত্বককে দীপ্তিময় করে তোলে।

•    শসা স্লাইস করে কেটে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করুন। চোখের ওপর শসার স্লাইজ ১৫-২০ মিনিট রেখে পানির ঝাপটা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে দিনে দুবার ব্যবহার করুন।

•    শসা ও লেবুর রস একই অনুপাতে মেশান। এবার তাতে কটন বল ভিজিয়ে চোখের ওপর ১৫ মিনিট দিয়ে রাখুন

•    আলুতে রয়েছে ন্যাচারাল ব্লিচ এজেন্ট। এটি চোখের কালো দাগ দূর করে, ফোলাভাব কমায় ও ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।

•    আলু রস করে ফ্রিজে রেখে দিন। দিনের শেষে কটনবলের সাহায্যে চোখের ওপর রাখুন। এভাবে ১০-১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

remove-it
চোখের ত্বকে•    গোলাপজল চোখের ক্লান্তি দূর করে।এস্ট্রিনজেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় গোলাপজল টোনার হিসেবেও ভালো কাজ করে।

•    টমেটোকে প্রাকৃতিক ব্লিচ বলা হয়। এটি কালো দাগ হালকা করতে সাহায্য করে

•    টমেটোর রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে চোখের চারপাশে লাগান। খেয়াল রাখবেন মিশ্রণটি যেনো চোখের ভেতর না যায়। এভাবে ১০ মিনিট রাখুন


•    লেবু- লেবু ভিটামিন সি’র উৎস। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ও চোখের  কালো দাগ দূর করে।

•    নারকেল তেল-  চোখের চারপাশে নারকেল তেল ম্যাসাজের ফলে ত্বক কোমল হয় ও বলিরেখা দূর হয়। রাতে ঘুমোনোর আগে চোখের চারপাশে নারকেল তেল ম্যাসাজ করতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাবেন।


•    চা বানানোর পর টি রেফ্রিজারেটরে রেখে ঠাণ্ডা করে নিন। তারপর চোখের ওপর ১০-১৫ মিনিট দিয়ে রাখুন।

ক্লান্তি দূর করতে ও চোখের কালো দাগ দূর করতে প্রচুর পানি পান করুন।
প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন এ, সি ও ই সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। চিন্তাগুলোকে বিদায় দিয়ে টানা ৭ ঘণ্টা ঘুমান। এবং সুস্থ থাকার চেষ্টা করুন,এভাবে আপনার চোখের নিচের কালো দাগ চলে যাবে।


চিন্তা যখন চোখের কালি,দূর করবেন কী ভাবে জেনে নিন? চিন্তা যখন চোখের কালি,দূর করবেন কী ভাবে জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 8:00 PM Rating: 5

প্রতারণার ৩ লক্ষণ! জেনে নীন

3:28 AM
 Not-knowing-Cheating-signs

প্রতারণার লক্ষণ

ভালোবাসার মানুষটিকে বিশ্বাস করা, তার প্রতি আস্থা রাখাই আপনার দায়িত্ব। কিন্তু কোনো কারণে এই বিশ্বাসের সুযোগে প্রতারিত হচ্ছেন কি না, জেনে নিন। যদি দেখেন প্রিয় মানুষটির মধ্যে কিছু লক্ষণ বেশ দীর্ঘ সময় ধরে চলছে, তবে বলতেই হবে...এখন সময় নতুন ঠিকানা খোঁজার।

লক্ষণগুলো: 

সব জানেন!
তার সঙ্গে নিয়মিত কথা হয়, দেখা হয়। একসঙ্গে কাটানো সময়গুলোও দারুণ উপভোগ্য। কিন্তু তার বেস্ট ফ্রেন্ডকে কি আপনি চেনেন? তার পরিবারের অন্যদের সঙ্গে কখনো পরিচয় করিয়ে দিয়েছে আপনাকে, আপনার সঙ্গে কোনো ছবি কি বন্ধুটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করেন? এসব প্রশ্নের উত্তর যদি “না” হয়, তবে ভাবতে হবে।

পরিকল্পনা সবসময় আপনার

সিনেমা- ডিনার- বন্ধুদের সাথে ছুটির দিনের ঘোরাঘুরি? সবসময় আপনিই পরিকল্পনা করেন? তিনি খুবই ব্যস্ত এটা আপনি  মেনে নিয়েছেন, আর এটাও মেনে নিয়েছেন যে এসব ছোট ছোট ইস্যু। আপনিই সব অ্যারেঞ্জ করে তাকে ইনভাইট করেন, সময় পেলে আসেন, নয়তো প্রায়ই কাজের অজুহাতে আসতে পারেন না। এক্ষেত্রে কিন্তু একটা বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন,যদি সত্যিই কেউ কাউকে সেভাবে ভালোবাসে তাহলে তার গুরুত্বও দেন। আর তার সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য অপরজনও সমান আগ্রহী থাকেন।

আপনার বন্ধু-পরিবার

আপনারা খুব ভালো সময় কাটাচ্ছেন, খুব ভালো। সেখানে আপনার কাছের বন্ধুরা বা পরিবারের কেউ আছে তো? শুধুই তার বন্ধুরাই থাকেন সব আয়োজনে, আপনার দিকের কাউকে আমন্ত্রণ জানানো হয় না, আপনি মনে করে দিলেও এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে? তাহলে এই সম্পর্ক আপনাকে যেকোনো সময় বেশ ঝামেলায় ফেলতে পারে।

বিপদে পড়ার আগেই সাবধান হোন। চারদিকে প্রতিদিন এতো প্রতারণা, ধর্ষণ আর খুনের ঘটনা ঘটছে, সচেতনতার এখনই সময়। 
প্রতারণার ৩ লক্ষণ! জেনে নীন প্রতারণার ৩ লক্ষণ! জেনে নীন Reviewed by Unknown on 3:28 AM Rating: 5

অভিমান ভুলে ,নিজেদের সম্পর্কটিকে সুন্দর রাখতে যা করতে হবে?

2:48 AM
just-love-is-good-best-better

 অভিমান ভুলে

জীবন চলার পথে প্রিয় মানুষের সঙ্গ সব থেকে বেশি প্রয়োজন। দু’জন মানুষের স্বপ্ন এক হয়ে পথচলা শুরু হয়, চলতে চলতে অনেক সময়ই এমন কিছু বিষয় সামনে আসে, যা হয়ত প্রিয় মানুষটির কাছে আশা করা যায় না।

তবুও এমন সময়ে নিজেকে সামলে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। যার প্রতি ভালোবাসা অনেক বেশি থাকে, অভিমানটাও তার প্রতিই বেশি আমাদের।

প্রিয়জনের মান ভাঙানোর দায়িত্বটাও তাই সঙ্গীটির ওপরই পরে। যদি কোনো ভুল হয়েই যায়, তো নিজেদের সম্পর্কটিকে সুন্দর রাখতে যা করতে হবে:

•    দিনের শুরু করুন এককাপ চায়ে, সন্ধ্যায় চাই একমগ ধোঁয়া ওঠা কফি। নিজের হাতে তৈরি চা- কফির সঙ্গী করুন প্রিয় সঙ্গীকে।
•    সুখী জীবনের গোপন সূত্র, দিনে গুনে গুনে ১০বার ‘ভালোবাসি’ বলুন
•    সম্পর্কের শীতলতা দূর করতে নিজের ভুল মেনে নিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে
•    সরাসরি ‘সরি’ বলতে না চাইলে, সঙ্গীর প্রিয় ফ্লেভারের কেকে বড় করে ‘সরি’ লিখে দিন
•    সঙ্গী রাগ দেখাচ্ছেন, সঙ্গে সঙ্গে তাকে জবাব না দিয়ে, একটু সময় নিন
•    রাগটা কমলে আপনার দিকটা বুঝিয়ে বলুন, আর তার রাগের কারণও জানার চেষ্টা করুন
•    কথায়-কথায় কথা বন্ধ, এটা কোনো সমস্যার সমাধান নয়
•    প্রিয় মানুষের অভিমান ভাঙাতে একটু নাটকীয়তা হতেই পারে।
•    একটি ছোট্ট গিফট, ‍অথবা দু’জন শপিং-এ যাওয়া একসঙ্গে, এগুলোও সম্পর্ক সুন্দর ও স্থায়ী করতে সাহায্য করে।
•    সঙ্গীর মতামতের গুরুত্ব ও তাকে সম্মান দিন।

একসঙ্গে থাকলে মনোমালিন্য হতেই পারে। কিন্তু তা ধরে রেখে সম্পর্কে তিক্ততা বাড়ানো ঠিক নয়, দুজনকেই উদ্যোগী হতে হবে সু-সম্পর্ক রক্ষায়। নিজের রাগ সংযুত রাখুন,এবং ২দূজনে দূজন কে গুরুত্ব দিন তাহলে সম্পর্ক ভালো থাকবে।
অভিমান ভুলে ,নিজেদের সম্পর্কটিকে সুন্দর রাখতে যা করতে হবে? অভিমান ভুলে ,নিজেদের সম্পর্কটিকে সুন্দর রাখতে যা করতে হবে? Reviewed by Unknown on 2:48 AM Rating: 5

মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে তা দেখে নিন?

4:57 AM
To-reduce-anxiety
 


•    দুশ্চিন্তা কমাতে হবে, পেশাগত মানসিক চাপ ঘরে বয়ে আনা যাবে না
•    মনকে বিশ্রাম দিন, ঘরে ফিরে মাথা থেকে কাজের কথা বাদ দিয়ে একান্ত কিছু সময় কাটান।

•    পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। গবেষকেরা দেখেছেন ঠিকমতো ঘুম না হলে অনেকেরই মাথায় ব্যথা হতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ছয় ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন
•    ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভারী কোনো কাজ করবেন না

•    ঠাণ্ডা পানিতে শরীর ধুয়ে ফেলুন, স্নিগ্ধ মনে বিছানায় যান। অন্ধকার শব্দহীন ঘরে একটা আরামের ঘুম দিন, পরের দিন মাথাব্যথা থাকবে না।

•    যারা নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করেন, তারা ব্যথায় আক্রান্ত হন কম। লম্বা করে গভীর শ্বাস নিন, আস্তে আস্তে ছেড়ে দিন

•    ধীরে ধীরে এমন শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে সাথে মন শান্ত হয়ে আসে, সঙ্গে মাথাব্যথাও কমতে থাকে।

•    একনাগাড়ে মনিটর, টিভির দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। মাঝ মাঝে বিরতি নিন, চোখে পানির ঝাপটা দিয়ে আসুন। যারা টানা বই পড়ে তাদের জন্যও একই কথা

•    উচ্চ শব্দ, উজ্জ্বল আলো, দীর্ঘ ভ্রমণে মাথায় ব্যথা হতে পারে, এগুলোর বিষয়ে সচেতন থাকুন
•    ধূমপান ও ধূমপায়ী থেকে দূরে থাকুন। নিয়মিত ধুমপানে আসক্ত ও তাদের আশে পাশে যারা থাকেন তাদের মাথাব্যথা বেশি হয়।

প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ নিতে পারেন। ইচ্ছেমতো ব্যথানাশক ওষুধ গ্রহণ করা যাবে না। তাহলে আপনি অসুস্থ হয়ে যাবেন ,  ঔষুধ হিসাবে শুধুমাত্র নাপা,অথবা প্যারাসিটামল  গ্রহণ করা যাবে।তাতেও ভালো না হলে ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ নিতে হবে।

মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে তা দেখে নিন? মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে তা দেখে নিন?  Reviewed by Unknown on 4:57 AM Rating: 5

সম্পর্ক টেকাতে ভারসাম্য বজায় রাখতে দুজনের কর্তব্য তা কী ভাবে তা জেনে নিন?

4:58 AM
Know-how-it-is-the-duty

সুখী দম্পতি
সজিব-কেয়ার তিন বছরের সংসার। তাদের বোঝাপড়াও বেশ ভালো, বলা যায় সুখী দম্পতি। তাদেরই বন্ধু নিলয়-সাথি কাছাকাছি সময়ই ভালোবেসে বিয়ে করেন। কিন্তু বছর না ঘুরতেই বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

পরবর্তীতে জানা যায়, কিছুতেই দু’জনের মতের মিল হচ্ছিল না। আর কেউই কোনো বিষয়ে এক হয়ে সিদ্ধান্তও নিতে পারেননি। সব বিষয়ে অমিলের কারণেই তাদের দ্বন্দ্ব হত, এমন পরিস্থিতিতে সম্পর্ক থেকে শ্রদ্ধাবোধ-ভালোবাসা সবই কমতে শুরু করে। এক পর্যায়ে দু’জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না সাংসারিক অশান্তি আর প্রতিদিনের তিক্ততা, ফলাফল বিচ্ছেদ।

বিয়ে জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। আর দাম্পত্য জীবন সুন্দরভাবে কাটানোর জন্য সব দম্পতিই সর্বোচ্চ ছাড় দেন। তারপরও সম্প্রতি একটি গবেষণায় জানা যায়, মত-বিরোধের কারণে বিবাহতি জীবনে বিচ্ছেদের ২১ শতাংশই প্রথম তিন বছরের মধ্যেই হয়ে যায়।

যত দিন যায় এই হার কমতে থাকে, এভাবে ১০ বছর বা এক দশক যারা সফলভাবে দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করতে পারেন, তাদের মধ্যে বিচ্ছেদের প্রবণতাও অনেক কমে আসে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, দাম্পত্য স্থায়ী করতে প্রয়োজন ভারসাম্য রক্ষা করে চলা। কারণ দাম্পত্য সম্পর্ক খুবই স্পর্শকাতর। এই সম্পর্ক ভালো হলে যেমন এর ভালোলাগার কোনো পরিসীমা নেই, কোনো ধরনের ব্যতয় হলেও এরচেয়ে খারাপ কিছু আর হয় না। একসঙ্গে চলতে গেলে মত-পার্থক্য, অনেক কিছু না পাওয়ার হতাশা থাকবেই তারপরও দুই পক্ষকেই বিষয়গুলো মেনে নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

সব কিছুতেই একইভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো থেকেও বিরত থাকতে হবে। সহযোগিতা, পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ আর ভালোবাসার সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করাও জরুরি। যেমন সঙ্গীর সঙ্গে পরিবারের ভারসাম্য, নিজের আয়ের সঙ্গে সঙ্গীর চাহিদা পূরণের ভারসাম্য, বন্ধুদের সঙ্গে সময় দেয়ায় ভারসাম্য, অফিসের কাজ-বাইরের ব্যস্ততার পরও দু’জনের জন্য একান্তু সময়ের ভারসাম্য। যে যত ভালোভাবে মানিয়ে নিতে পারবেন, তার দাম্পত্য জীবন তত সুখী হবে।এই ভাবে আপনি আপনার জীবন সঙ্গীকে নিয়ে সুখে থাকবেন।আর এই গুলো মেনে চললে কখনো  সম্পর্ক নষ্ট হবে না,এবং জীবন সঙ্গীকে নিয়ে সুখে থাকবেন।
সম্পর্ক টেকাতে ভারসাম্য বজায় রাখতে দুজনের কর্তব্য তা কী ভাবে তা জেনে নিন? সম্পর্ক টেকাতে ভারসাম্য  বজায়  রাখতে দুজনের কর্তব্য তা কী ভাবে তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:58 AM Rating: 5

সজীব নিঃশ্বাসেই ‍আত্মবিশ্বাসের হাসি?

11:09 PM


সজীব নিঃশ্বাসেই ‍আত্মবিশ্বাস
মুখের সুস্থতা, সুন্দর দাঁত ও আত্মবিশ্বাসের হাসি, সব কিছুই নির্ভর করে দুর্গন্ধহীন সজীব নিঃশ্বাসে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে যা করতে পারেন:

•    প্রতিদিন দুইবার দাঁত ব্রাশ করতে হবে
•    একবার করে ফ্লসিংও করতে হবে
•    ব্যাকটেরিয়া দূর করে দুর্গন্ধ কমাতে সপ্তাহে একদিন পেস্টের সঙ্গে বেকিং সোডা
দিয়ে ব্রাশ করুন
•    পর্যাপ্ত পানি পান করুন
•    শরীরে পানির পরিমাণ কমে গেলে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে
•    খাবারের তালিকায় ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল বেশি রাখুন



•    লাল চাল-আটায় তৈরি খাবার খান
•    গ্রিন টি, আদা-লবঙ্গ দিয়ে লাল চা নিয়মিত পানে উপকার পাওয়া যায়
•    দাঁত ব্রাশ করার সময় জিভও পরিষ্কার করতে হবে
•    তুলসি পাতা, পুদিনা বা পার্সলে পাতা চিবিয়ে খান। দূর হবে দুর্গন্ধ।
•    মাউথওয়াশ দিয়ে কুলকুচি করুন
•    সিগারেট, তামাক ও সব ধরনের মাদক গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
..সকালে দাঁত ব্রাশ এর পর কাচা পেয়ারা চিবিয়ে খাবেন ,তাহলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হবে।

দীর্ঘদিন চেষ্টা করার পরও যদি নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর না হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
সজীব নিঃশ্বাসেই ‍আত্মবিশ্বাসের হাসি? সজীব নিঃশ্বাসেই ‍আত্মবিশ্বাসের হাসি? Reviewed by Unknown on 11:09 PM Rating: 5

সে’ কি ভালোবাসে, আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন কি না, জেনে নিবেন কী ভাবে তা জেনে নিন?

5:20 AM

ভালোবাসা, অনুভূতি, অনুভব জীবনের জন্য অবিচ্ছেদ্য অংশ। সঠিক জীবন সঙ্গী জুটে গেলে তো সুখের অন্ত নেই ।

যাকে ছাড়া জীবন অর্থহীন মনে হয়, সে প্রিয় মানুষটি আসলে আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন কি না, জেনে নিতে পারেন আপনার প্রতি তার কিছু আচরনের মাধ্যমে। কেমন করে? বিশেষজ্ঞরা বলেন-

 আপনি যখন কথা বলেন, আপনার সঙ্গী তখন আগ্রহ নিয়ে চোখের দিকে তাকিয়ে থাকবেন।
সে আপনার সম্পর্কে জানতে চাইবে।
ভালোলাগার অনুভূতিগুলো শেয়ার করবে
দুঃসময়েও তাকে পাশে পাবেন।
তার সামর্থ অনুযায়ী আপনার পছন্দের উপহার দেবেন।
 আপনার ভালো থাকাই হবে সঙ্গীর চাওয়া
আপনাকে হাসি আর আনন্দে ভরিয়ে তুলতে সব সময় চেষ্টা থাকবে তার।
জীবনসঙ্গীর পাশাপাশি হবে প্রিয় বন্ধুও
 আপনার সঙ্গে সময় কাটাতে ভালোবাসবে সে।
ভালোবাসা শুধু মনে থাকলেই চলবে না। ভালোবাসার প্রকাশও থাকবে, যা নিয়ে যাবে আপনাকে সুখের রাজ্যে।
মনে রাখবেন, ভালোবাসা একতরফা হয় না। দুজনকেই হতে হবে সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কমিটমেন্ট থাকবে, তা রক্ষাও করতে হবে।ভালোবাসা হলো মনের অনুভূতি ,আর এই  অনুভূতি  থেকেই ভালোবাসার    সৃষ্টি ।তাই আপনাকে বুঝে নিতে হবে যে সে আপনাকে ভালবাসে কি না,আর এর জন্য সুন্দর মন যথেষ্ঠ।জীবন সঙ্গী কেমন তা আপনাকে যাচাই করে বেছে নিতে হবে।
সে’ কি ভালোবাসে, আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন কি না, জেনে নিবেন কী ভাবে তা জেনে নিন? সে’ কি ভালোবাসে, আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন কি না, জেনে নিবেন কী ভাবে তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 5:20 AM Rating: 5

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করতে পেঁপে পাতার রসের বিকল্প নেই কী ভাবে তা জেনে নিন?

4:30 AM



পেঁপের পাতার রস
আজকাল মশার কামড়ে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। অনেকেরই জ্বর হলে পরীক্ষা করে জানা যায় ডেঙ্গু হয়েছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে ঘরোয়া নিরাময়ের মাধ্যম হতে পারে পেঁপের পাতা।

আসলে পেঁপে যেমন সুস্বাদু তেমনি গুণের একটি ফল। আমাদের শরীর-ত্বক সুস্থ সুন্দর রাখতে পেঁপের তুলনা হয় না। পেঁপে পাতারও রয়েছে অনেক গুণ। পেঁপের পাতা কীভাবে ডেঙ্গু সারাবে, তাইতো ভাবছেন?


পেঁপে পাতার রসে কাইমোপ্যাপিন ও প্যাপাইন রয়েছে৷ যা রক্তের প্লেটলেটের সংখ্যা ও রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করতে  সাহায্য করে৷ ফলে, ডেঙ্গুর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বেড়ে যায়৷

পেঁপের পাতার রস পান করলে হজমশক্তি বাড়ে, শরীর দ্রুত প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে নেয়

এছাড়া সব ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে৷

পেঁপের পাতার রস করতে প্রথমে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে, পরিষ্কার পাটা বা হাম্বলদিস্তায় থেঁতো করে নিন। এবার রস ছেকে নিয়ে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন।

তৈরি হয়ে গেলো পেঁপে পাতার জুস, ডেঙ্গু রোগীকে প্রতিদিন তিন বেলা তিন কাপ পরিমাণ পান করতে দিন।

জ্বর যদি কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে না আসে তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
 আর ডেঙ্গু মশা  তাড়াতে  মশারি,মশার কয়েল, প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহার করুন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করতে পেঁপে পাতার রসের বিকল্প নেই কী ভাবে তা জেনে নিন? ডেঙ্গু প্রতিরোধে করতে  পেঁপে পাতার রসের বিকল্প নেই কী ভাবে তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:30 AM Rating: 5

না বুঝে চোখের যে ক্ষতি করছি কী ভাবে তা জেনে নিন?

4:18 AM



চোখের যত্ন
পৃথিবী যে এতো সুন্দর, প্রিয় দেশ, মা বা প্রিয় মানুষ, প্রকৃতি সব কিছুই আমরা দেখছি চোখ দিয়ে। জীবন চলার পথে চোখের গুরুত্ব তো বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু না বুঝে এই চোখের ক্ষতি করছি আমরা। কীভাবে?


বিছানায় লেখা-পড়া 
একটু রিল্যাক্স টাইম কাটাতে আমরা সারাদিনের কাজ শেষে অনেকেই রাতে বিছানায় শুয়ে প্রিয় ম্যাগাজিন পড়তে শুরু করি। কেউবা রাত জেগে বিছানায়ই লেখেন। এতে চোখের ওপর চাপ পড়ে।

ধূমপান 
ধূমপানের অনেক ধরনের ক্ষতির কথা আমরা জানি। এটি চোখের জন্যও ক্ষতিকর। দীর্ঘ দিন ধূমপানের ফলে চোখের টিস্যু নষ্ট হয়ে যায়।

জার্নিতে বই 
বাস- ট্রেন বা যেকোনো জার্নিতে একঘেঁয়েমি দূর করতে আমরা বই পড়ি। কিন্তু রাস্তায় বই-এর লেখায় ফোকাস করতে বেশ চাপ পড়ে চোখের।

সরাসরি রোদে-পানিতে
রোদের মধ্যে কোথাও যেতে বা দাঁড়াতে হলে চোখে সানগ্লাস ব্যবহার করুন। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চোখের জন্য ক্ষতিকর। আবার পুলে সাঁতার কাটার সময়ও সতর্ক থাকতে হবে। পুলের পানিতে কেমিক্যাল মেলানো থাকে, যা চোখের ক্ষতি করে।

চোখ চুলকানো
চোখ চুলকাতে অনেক সময় ঘষা দেয়া হয় বা চুলকানো হয়, এতে চোখের টিস্যু ছিড়ে যেতে পারে।


মেকআপ 
নারীরা আজকাল চোখের সাজ ছাড়া তেমন বাইরে বের হন না। চোখ সাজাতে কোনো সমস্যা নেই। তবে মেকআপ পণ্য অবশ্যই ভালোমানের হতে হবে। ব্যবহারের তারিখ দেখে বদলে ফেলতে হবে। যেমন যত্ন করে মেকআপ করা হয় ঠিক তেমন যত্ন নিয়েই মেকআপ তুলে চোখ পরিষ্কার করে আন্ডার আই ক্রিম মেখে ঘুমাতে যেতে হবে।

চোখের সবথেকে ক্ষতি হয় শখের মোবাইলের স্ক্রিন থেকে। খুব কাছে নিয়ে ফোন দেখবেন না। দীর্ঘ সময় কম্পিউটার বা ফোনে তাকিয়ে থাকলে চোখের আদ্রতা চলে যায়। কাজ করার সময় মাঝে মাঝে চোখ বন্ধ রাখুন। রাতে আগে স্মার্টফোনটি দূরে রেখে তারপর বিছানায় ‍যান।

পর্যন্ত ঘুমান, চোখের বিশ্রাম দিন এবং চোখ ভালো রাখুন।
না বুঝে চোখের যে ক্ষতি করছি কী ভাবে তা জেনে নিন? না বুঝে চোখের যে ক্ষতি করছি কী ভাবে তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 4:18 AM Rating: 5

সরি বলতেই সমস্যা , সমস্যা এরিয়ে,প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে মাঝে মাঝে সরি বলতে শিখুন?

3:58 AM
Just you and me,

সাইফ-জেরিনের তিন বছরের সম্পর্ক। দু’জনের বোঝাপড়া চমৎকার। কিছু্ বলার আগেই যেন অন্যজন বুঝে যায়, তার মনের কথা। কাজও করে ঠিক সেভাবেই। পছন্দ-অপছন্দ সব কিছুতেই মিল। কিন্তু বিপত্তি হয় কোনো অমিল হলেই।


একসঙ্গে পথ চলতে সম্পর্কে মান-অভিমান হবেই। কিন্তু সাইফের সমস্যা সে কিছুতেই সরি বলতে পারে না। যার ফলে কখনো জেরিনের অভিমান সপ্তাহ-পেরিয়ে যায়, যোগাযোগ শুরু হতে। এই মৌনতা অল্প সময়ের জন্য ভালো হলেও দীর্ঘ দিন যদি এটা চলতে থাকে, তবে বিপদ আছে। কারণ অন্য পক্ষ তখন নিজেকে গুরুত্বহীন ভাবতে পারেন। এতে করে সম্পর্ক হারাতে পারে তার রং-গুলো, আর ফিকে সম্পর্ক বেশি দিন টেকানোও তখন আরেক যুদ্ধ।



সাইফের মতো যারা সঙ্গীকে সরাসরি সরি বলতে অস্বস্তিতে থাকেন, তারা জেনে নিন, কীভাবে মান-ভাঙাবেন প্রিয় মানুষটির:

দায়িত্ব নিন

ঠিক আছে, সরি বলতে হবে না। সঙ্গীকে বলুন এই যে তোমার মন খারাপ হলো, আসলে এটা না বললেই পারতাম। আজকের ঝগড়ার পুরো দায়িত্বটাও নিন। এরপর এমন হবেনা, এটাও বলে দিন। এতেই কাজ হবে, সঙ্গী তো অপেক্ষাতেই ছিলেন, আপনার সঙ্গে মিলে যাওয়ার জন্য।

কথা বলুন

কিছু হলেই কথা বন্ধ! এটা কোনো সমস্যার সমাধান হতে পারে না। বরং পরিস্থিতি জটিল করে। যাই হোক কথা বলুন, দেখবেন একটা সময় রাগ কমে মন নরম হয়ে যাবে।

প্রশ্ন তো করাই যায়

প্রিয় মানুষটি কষ্ট পাচ্ছে, আবার কথা বলতেও আনইজি লাগছে? বেশতো প্রশ্ন করুন। এটা কোথায়, ওটা কোথায়, বাইরে থেকে কিছু আনতে হবে কিনা, প্রয়োজন না হলেও প্রশ্ন করুন। উত্তর পাওয়ার আশা করবেন না। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই স্বাভাবিক কথায় ফিরে আসতে এটা দারুণ টনিকের কাজ করবে।

উপহার

আগে বোঝার চেষ্টা করুন সঙ্গীর মন কেমন খারাপ, সেই অনুযায়ী এটা ছোট উপহার নিয়ে আসুন। যেমন যদি খুব ছোট কারণে মন খারাপ হয়, তবে তার পছন্দের চকলেট-আইসক্রিম বা ফুল, অপরাধ যদি আরেকটু বড় করে থাকেন, তাহলে সুন্দর একটা ড্রেস...

প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে মাঝে মাঝে সরি বলতে শিখুন। অভিমান ভুলে, থাকুন ভালোবাসার উষ্ণতায় তবেই আপনার সম্পর্ক ভালো থাকবে। আর তা কোনো দিন শেষ হবে না।
সরি বলতেই সমস্যা , সমস্যা এরিয়ে,প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে মাঝে মাঝে সরি বলতে শিখুন? সরি বলতেই সমস্যা , সমস্যা এরিয়ে,প্রিয় মানুষটিকে খুশি করতে মাঝে মাঝে সরি বলতে শিখুন? Reviewed by Unknown on 3:58 AM Rating: 5

কিছু অভ্যাস, বয়স কম দেখাবে১০বছর, নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কি প্রয়োজন তা জেনে নিন?

3:35 AM

কিছু অভ্যাস, বয়স কম দেখাবে১০বছর, নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কি প্রয়োজন তা জেনে নিন? কিছু অভ্যাস, বয়স কম দেখাবে১০বছর, নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কি  প্রয়োজন তা জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 3:35 AM Rating: 5

নাক জানান দেবে কতদিন বাঁচবেন! নিজেই জেনে নিন ?

4:37 AM

গোলাপের ঘ্রাণ
নাক দিয়ে আমরা নিশ্বাস নিয়ে বেঁচে আছি, পৃথিবীর সব সুন্দর জিনিসের ঘাণ নিচ্ছি, অনুভব করছি। নাকের নেয়া ঘ্রাণ থেকে জানা যায় আরও অনেক কিছু।


যেমন, একটি গোলাপের ঘ্রাণ দুজনের কাছে দু’রকম হতে পারে। কারণ কেমন ঘ্রাণ পাচ্ছেন, তা থেকে জানা যায়, আসলে শরীরের কি অবস্থা। নানা ধরনের অসুস্থতা এমনকি, মৃত্যু ঘনিয়ে এলো কিনা তাও জানা যায়।

আর এজন্যই সম্প্রতি ন্যাচার নিউরোসায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা বলেছেন, কোনো একটি বস্তু দু’জন পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ঘ্রাণ নিলে তাদের নাসিকা রন্দ্রে সেটি ৩০ শতাংশ ভিন্ন ঘ্রাণে ধরা দেবে।

৪০ বছরের পরে খুবই সাধারণ কিছু জিনিস যেকোনো ফল, ফুলের গন্ধ যদি পরিচিত না হয়ে অন্য রকম লাগে, তাহলে এখনই সচেতন হতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, সঠিক ঘ্রাণ না বুঝতে পারার কারণ হচ্ছে ব্রেনের কিছু সেল কাজ না করা বা সহজ কথায় কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।

আর এটা হতে পারে স্ট্রোক বা মৃত্যু ঘনিয়ে আসার লক্ষণও। তাই এমন অবস্থায় অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শমতো চলুন, সুস্থ থাকুন। তাহলে নিশ্চিন্ত ভাবে বাচতে পারবেন।
নাক জানান দেবে কতদিন বাঁচবেন! নিজেই জেনে নিন ? নাক জানান দেবে কতদিন বাঁচবেন! নিজেই জেনে নিন ? Reviewed by Unknown on 4:37 AM Rating: 5

খেয়েই সিক্সপ্যাক বানান এবং নিজেই হয়ে যান নজর কারা সুন্দর?

3:34 AM


সিক্সপ্যাক ফিগার
তরুণরা স্বপ্ন দেখেন বলিউড হিরোদের মতো সিক্সপ্যাক ফিগারের। এজন্য ব্যায়েমর সঙ্গে সঙ্গে বেশিরভাগ তরুণই খাওয়া প্রায় বন্ধই করে দেন। ফিগার ঠিক করতে গিয়ে দুর্বল হয়ে যান, অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন, শরীরে পুষ্টির অভাবও দেখা দিতে পারে।


খাবারে যোগ করুন, পুষ্টিকর কিছু আইটেম। আর সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পান কাঙ্ক্ষিত সিক্সপ্যাক ফিগার।


বাদাম
প্রতিদিন ভিটামিন ই ও আমিষ সমৃদ্ধ এক মুঠো বাদাম দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা অুনভুতি দেবে।  অন্যান্য ফ্যাটি খাবার না খেয়ে কাজুবাদাম একটু বেশি খান।

শশা
শশার প্রায় পুরোটাই পানি। একটি মাঝারি মাপের শশা খেলে মাত্র ৪০ ক্যালরি পাই।  মেদ কমিয়ে ফিগার মনের মতো চাইলে বেশি বেশি শশা খেতে হবে।

ওটস
সকালের নাস্তায় চর্বি তোলা দুধে একবাটি ওটস খান। শরীরে আমিষ যেমন পাবেন, বাড়বে কর্মশক্তি, হজম ভালো হবে। বাড়তি ওজন কমবে, ফিগারের শেপও দ্রুতই হবে মনের মতো।


মটরশুটি 
নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে।

শাক সবজি
প্রতিদিন যদি এক বাটি ভাত খান তবে দুই বাটি শাক-সবজি রাখুন সঙ্গে। মাত্র একমাস ট্রাই করুন, পরিবর্তন নিজেই বুঝতে পারবেন।

আপেল
একটি আপেল প্রতিদিন খেলে ডাক্তার দূরে থাকে। এটা সবাই জানি, কারণ আমাদের সুস্থতার জন্য আপেল দারুণ উপকারি একটি ফল। বাড়তি খাওয়ার প্রবনতা থাকলে আজ থেকেই একটি আপেল খেতে শুরু করুন।


পানি
মেদবহুল পেট থেকে মুক্তির সহজে এড়ানো যায়। এজন্য আপনাকে প্রতিদিন পান করতে হবে বেশি পরিমাণে পানি। বেশি পানি খেলে পেট বেড়ে যাবে-এমন কোনো আশঙ্কাই নেই।

সঠিক ডায়েট, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, নিয়মিত ব্যায়াম সিক্সপ্যাক হতে এগুলোই প্রয়োজন। নিয়মিত যদি আপনি নিজেই টিপস গুলো লক্ষ্য করেন তাহলে আপনি ও হবেন নজর কারা সুন্দর।

খেয়েই সিক্সপ্যাক বানান এবং নিজেই হয়ে যান নজর কারা সুন্দর? খেয়েই সিক্সপ্যাক বানান এবং নিজেই হয়ে যান নজর কারা সুন্দর? Reviewed by Unknown on 3:34 AM Rating: 5

ঘরেই পরীক্ষা করুন স্তন ক্যান্সার এবং নিজেই জেনে নিন?

5:05 AM


স্তন ক্যান্সারের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ
•    ব্যথাবিহীন স্তনের চাকা/দলা/গোটা।
•    আকার ও আকৃতির যে কোনো ধরণের পরিবর্তন
•    বোটা হতে রক্ত, রস বা কস বের হওয়া
•    স্তনের চামড়া কুঁচকে যাওয়া বা কমলালেবুর খোসার মত হওয়া
•    বোঁটা ভেতরে ঢুকে যাওয়া এবং একদিকে সরে যাওয়া
•    বগলের গাঁট শক্ত হয়ে ফুলে যাওয়া

নিজের স্তন নিজে কখন পরীক্ষা করবেন?
•    ২০ বছর বয়স হতে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট সময়ে নিজের স্তন নিজে পরীক্ষা করতে হবে।
•    মাসিক শুরুর ৫ থেকে ৭ দিন পর সাধারণত এই পরীক্ষা করতে হবে, যখন স্তন নরম এবং কম ব্যথা থাকে।
•    বয়সের কারণে যাদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায় অথবা যেসব নারী গর্ভবতী তারা এটি করবেন প্রতি মাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে।
•    যারা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তারা পরীক্ষাটি করবেন প্রতি মাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করানোর পর।

স্তন ক্যান্সার চিহ্নিত করার উপায়
স্তন পরীক্ষার সহজ পাঁচটি ধাপ

স্তন ক্যান্সার একটি ভয়ংকর কিন্তু সহজেই চিকিৎসা করা যায় এমন রোগ এবং ৯০ভাগ ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ সুস্থ করা সম্ভব যদি প্রাথমিক পর্যায়েই সেটা চিহ্নিত করা যায়। আর প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার চিহ্নিত করার সহজ উপায় হলো নিয়মিত পরীক্ষা করা। ১৫ থেকে ৪৫/৫০ বছরের সকল নারীদের উচিত নিয়মিত প্রতিমাসে একবার করে নিজের স্তন নিজেই পরীক্ষা করা।

যারা গর্ভবতী বা বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করান তাদের উচিত নিয়মিত চিকিৎসক দ্বারা স্তন পরীক্ষা করানো। স্বাভাবিক সময়ে স্তন পরীক্ষার উপযুক্ত সময় হলো মাসিকের ৩ থেকে ৫ দিন পর। স্তন পরীক্ষা করা খুবই সহজ একটি কাজ। সাধারণত ৫টি ধাপে এটা করা সম্ভব:

ধাপ ১ :
আয়নার সামনে কাধ সোজা করে দাঁড়ান, কোমরে হাত রাখুন ও আপনার স্তনের দিকে তাকান এবং লক্ষ করুন

১.আপনার স্তনের আকার, আকৃতি ও রং।
২.স্তনদ্বয় দৃশ্যত ফোলা স্থান অথবা বিকৃতি ছাড়া একই আকৃতির আছে কিনা।
নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলো লক্ষ করলে অতিসত্ত্বর চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
১.কুঁচকানো, ফোলা চামড়া অথবা চামড়াতে ডিম্পল (অনেকটা কমলা লেবুর খোসার মত)
২.স্তনের কোথাও ক্ষত অথবা লাল স্থান অথবা ফোলা স্থান।
৩.স্থান পরিবর্তিত নিপল অথবা কুচঁকানো অথবা ভিতরে ঢুকে যাওয়া নিপল।

ধাপ ২:
এবার দুহাত মাথার উপর তুলুন ও পূর্ববর্তী ধাপে বর্ণিত পরিবর্তনগুলো আবারও লক্ষ্য করুন।

ধাপ ৩:
এবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থাতেই লক্ষ করুন আপনার নিপল থেকে (একটি অথবা দুটি থেকেই) কোনো ধরনের তরল জাতীয় কিছু (যেমন পানির মত অথবা হলুদে অথবা রক্ত) বের হচ্ছে কিনা।

ধাপ ৪:
এবার শুয়ে পড়ুন এবং আপনার ডান হাত দিয়ে বাম স্তনে চাপ দিন। এক্ষেত্রে আপনার হাতের আঙুলগুলো একসঙ্গে ব্যবহার করুন (হাতের তালু নয়)। ধীরে ধীরে চাকতির মত করে হাত ঘুরান ও অনুভব করুন। এভাবে সম্পূর্ণ স্তনকে পরীক্ষা করুন (উপরের কলারবোন থেকে পেটের ওপর পর্যন্ত ও একপাশ থেকে অন্য পাশ পর্যন্ত এবং অবশ্যই একইভাবে বগল পরীক্ষা করুন)।

একই ভাবে বাম হাত দিয়ে ডান স্তন পরীক্ষা করুন।

এই পরীক্ষা করার সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে আপনার সম্পূর্ণ স্তনটি পরীক্ষা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি নিপল থেকে শুরু করে বৃত্তাকারভাবে বাহিরের দিকে যেতে পারেন অথবা উপর-নিচ করে সম্পূর্ণ স্তন পরীক্ষা করতে পারেন। লক্ষ্য রাখবেন যাতে আপনি সকল টিস্যু (চামড়া থেকে স্তনের নিচের বুকের খাচা পর্যন্ত) অনুভব করেছেন। চামড়া ও চামড়ার অল্প নিচের অংশের জন্য অল্প চাপ দিন, স্তনের মাঝের অংশের জন্য মাঝারি চাপ দিন ও স্তনের নিচের অংশ অনুভবের জন্য গভীরভাবে চাপ দিন।

ধাপ ৫ :
এবার আপনি বসে অথবা দাঁড়িয়ে পূর্ববর্তী ধাপে বর্ণিত উপায়ে আবার আপনার স্তনদ্বয় পরীক্ষা করুন। এই ধাপটি গোসল করার সময়ও করতে পারেন, কারণ সে সময় চামড়া ভিজা ও পিচ্ছিল থাকে বলে পরীক্ষা করতে সুবিধা হয়।

কি ধরণের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে
•    মেমোগ্রাম বা স্তনের এক্স-রে
•    ব্রেস্ট আলট্রাসাউন্ড
•    ব্রেস্ট ম্যাগনেটিক রিজোন্যান্স ইমাজিং
•    বায়োপসি
•    রক্তের পরীক্ষা
•    বুকের এক্স-রে
•    কম্পিউটারাইজড টমোগ্রাফী স্ক্যান
•    পজিট্রন ইমিশন টমোগ্রাফী স্ক্যান

ঘরেই পরীক্ষা করুন স্তন ক্যান্সার এবং নিজেই জেনে নিন? ঘরেই পরীক্ষা করুন স্তন ক্যান্সার এবং নিজেই জেনে নিন? Reviewed by Unknown on 5:05 AM Rating: 5
ads 728x90 B
Powered by Blogger.